亨f{可e夺瓦列 কায়দা দেখাইতেছে, আর আমনি সহস্ৰ সহস্ৰ কণ্ঠের জয়ধ্বনি তুমুলভাবে উখিত হইতেছে। ভীমমল্ল সেই দ্রুতধাবিত, অতিশয় ক্ষিপ্ৰ অশ্বপূণ্ঠ হইতে তাহার দক্ষিণ হস্তধৃত আসি উৰ্দ্ধে ফেলিয়া তাহা মাটিতে পড়িতে না পড়িতেই আকাশ পথ হইতে ধরিয়া ফেলিতেছে, অথচ ঘোড়ার গতির ক্ষিপ্ৰতা এক বিন্দুও হ্রাস পাইতেছে না । ঘোড়া যখন ‘ধাপে’ ছুটিতেছে, তখন মনে হইতেছে যেন একখানি ডিঙ্গা উত্তাল তরঙ্গের মধ্যে ডুবিতে ডুবিতে নিজেকে সামলাইয়া লইতেছে ; সেই গতি ভাল তীরন্দাজের তীরের গতিকে ছাপাইয়া চলিয়াছে। ক্ষণে ক্ষণে ঘোড়া যেন মাটিতে পড়িয়া লুটাপুটি খাইবে, এই আশঙ্কা জন্মাইয়া দক্ষ সোয়ারের লাগামের কায়দায় পুনরায় উঠিয়া পড়িয়া চলিতেছে । একি চোখের ধাধা, না জীবন্ত বিস্ময় । যেন এক খণ্ড কৃষ্ণ মেঘ তীব্ৰ সূৰ্য্য-রশ্মির ন্যায় নেত্র উল্মীলন করিয়া ঈশান কোণের হাড়িয়া ঝাপটায় পাগলের মত গ্রীষ্ম-সন্ধ্যায় আকাশে ছুটিয়াছে। ‘ধাপের’ পরে “কদম” । তখন খুরের শব্দ উৎকৃষ্ট তবলচীর গুরুগম্ভীর বাদ্য-যন্ত্রের শব্দের সঙ্গে যেন তাল রক্ষা করিয়া নৃত্য-পাগলী, কিন্নরীর মত ছুটিয়াছে। যেমন সোয়ার, তেমনই ঘোড়া, উভয়ের জোড়া এই বাজাসন ভিন্ন কোথায় মিলিবে ? ঘন ঘন জয়-ধ্বনির মধ্যে বিচিত্র কৌশল দেখাইয়া অশ্বারোহী অশ্বের গতি থামাইয়া মহারাজকে অভিবাদন পূর্বক দাড়াইল । পুনৰ্বার “জয় ভীমমল্পের জয়”, “জয় মহারাজের জয়” শব্দে যেন अांकाश डांत्रिम अलिल । » (t
