পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भुj & ख्ड् সর্বদাই একটু বাড়াবাড়ি করিয়া থাকে, গোড়া পুরোহিত-শ্রেণীর লোক এই সকল ভেদ গড়িয়া তুলিয়াছেন, তাহাদের স্বার্থের জন্য। তাহাদের অত্যাচার সকল সময়েই প্ৰত্যেক সমাজে আছে ; কালে কালে প্ৰতিক্রিয়া হইয় তাহার নির্যাকরণ হইবে । বিশেষ বৌদ্ধের এ পৰ্য্যন্ত সমাজে অপাংক্তেয় ছিল, কনোজিয়া ঠাকুরের র্তাহাদের মধ্যে অনেককে হিন্দু সমাজের অন্তভূক্ত করিয়া “নব শাখা” বা নবশাখদের সৃষ্টি করিয়াছেন, কালে এই শ্রেণীগুলির আরও সম্প্রসারণ হইবে। আশা করা যায়। তবে, আমি কি বুঝিব। আপনারা ধামরাই সঙ্ঘারামের দাবী ছাড়িবেন না ?” শান্তাচাৰ্য্য-“তাহা বই কি ? আমরা প্ৰজামণ্ডলীর হিতার্থ যাহা উচিত বোধ করিব, তাহাই করিব । তোমার নিকট আমার এই অনুরোধ রহিল, আজ এখানে তোমাদের ধৰ্ম্মমত পরিবর্তন-সম্বন্ধে যাহা বলিলাম, তাহা কাহাকেও বলিও না।” সেনাপতি৷-“যে আজ্ঞা ।” । গুপ্তচরেরা আসিয়া রাজা দুৰ্জয় সেনকে বলিল, “সাভারের মন্ত্রী ও যুবরাজের শ্যালক কৈবৰ্ত্ত বজ্ৰ ধ্বজ আমাদের সেনাপতি মহাশয়কে অপমান করিয়াছে। সাক্ষাতে তো নানারূপ কটাক্তি করিয়াছেই, অসাক্ষাতে র্তাহার জাতি তুলিয়া যে সকল কথা বলিয়াছে, তাহা আমাদের সেনাপতি শোনেন নাই। সেই সকল কথায় এতটা ইত্যারামি আছে যে, এত বড় পদস্থ ব্যক্তি সে সকল কথা কি করিয়া মুখে আনিলেন-তাহা আমরা ভাবিয়া পাই না । ইহা ছাড়া এই কৈবৰ্ত্ত মন্ত্রী অতি দুশ্চরিত্র। র্তাহার وهو