মহেশতলা গ্রামের গিরিশচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ইন্দ প্রভা নাটক। এই সম্প্রদায় কর্তৃক অন্ততঃ পরপর সাতবার অভিনীত হয়। ১৮৬৫-যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের উৎসাহে পাথরিয়াঘাটা রাজবাড়িতে মালবিকাগ্নি মিত্ৰ নাটকের অভিনয় হয়। যতীন্দ্রমোহনের গহে তাঁহার নিজস্ব একটি নাট্যশালা ছিল, সেখানে মাঝে মাঝে তাঁহার নিজের লেখা নাটক SSSSSLDDD DB GBDD DBS DBDBBDBS DDDuDDDDBDS DDBBBDBDS DBDDS DBB DDDSDDD DDBDB BBDBD DBDDBBD DBD S Bg BDB DBDDB বিনামল্যে টিকিট বিতরণ করা হইত। যাহারা রাজবাড়ির গেটে টিকিট দেখাইতে পারিত না, তাহারা দরওয়ানদের দ্বারা অপমানিত হইয়া গহে। ফিরিয়া যাইত। ১৮৬৬—(১) বৈশাখ মাসে এই নাটকগলি অভিনীত হইয়াছিল— মহাশ্বেতা, শকুন্তলা, মধ্যসাদনের বড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ, নিমাইচরণ শীলের BDBD BB BD BD STDD BDDBDD DDBBBBD (২) চৈত্র মাসে নীলমণি মিত্রের বাড়িতে (স্যার রমেশচন্দ্র মিত্রের পৈতৃক বাস-ভবনে) উমেশচন্দ্র মিত্রের লেখা সীতার বনবাস অভিনীত হয়। (৩) মধ্যসাদনের পদ্মাবতী অভিনীত হয়। শিমলিয়ায় (শাড়ীপাড়া)। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, বাঙলার সাধারণ রঙ্গমঞ্চের অন্যতম প্ৰতিস্ঠাতা নগেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় অভিনেতাদের শিক্ষা দিয়াছিলেন। ১৮৬৭-(১) ১২ই ফেব্রয়োরি শোভাবাজার রাজবাটীতে মধ্যসদনের কৃষ্ণকুমারী নাটকের অভিনয় হয়। দশকদের মধ্যে বাঙলা রঙ্গমঞ্চের জনক গিরিশচন্দ্র ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। তিনি তখন তেইশ বৎসরের যািবক। নায়ক ভীমসিংহের চরিত্র অভিনয় করিয়াছিলেন বিহারীলাল চক্রবতী । ছয় বৎসর পরে গিরিশচন্দ্র এই ভুমিকা অভিনয় করিয়া বিহারীলালের খ্যাতিকে মলান করিয়া অপােব সার্থকতা লাভ করিয়াছিলেন। (২) বহা বিবাহের বিরদ্ধে লেখা রামনারায়ণ তকরিত্নের নৰ নাটক ৬ই জানিয়ারি দ্বারকানাথ ঠাকুরের পত্র গিরীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়িতে “জোড়াসাঁকো নাট্য-সমাজে” অভিনীত হয়। এই নাটকখানি লিখিয়া রামনারায়ণ পরিস্কার পাইয়াছিলেন। (৩) মধ্যসাদনের পদ্মাবতী নাটকের দ্বিতীয় অভিনয় হয় ৩o৯নং আপার চিৎপর রোডস্থিত বিখ্যাত জয়চাঁদ মিত্রের পত্র পাঁচকড়ি মিত্রের বাড়িতে। সেখানে নাট্য-শিক্ষক ছিলেন বিহারীলাল চক্রবতী এবং সংগীতশিক্ষক ছিলেন প্ৰসিদ্ধ সংগীতজ্ঞ জওলাপ্ৰসাদ এবং নিতাই চক্রবতী । Գ Ե`
পাতা:শ্যামাপ্রসাদের কয়েকটি রচনা.pdf/৮৪
অবয়ব