rty মুস্কিল হইয়াছে আমার এই যে, ভগবান আমার মধ্যে কল্পনা-কবিত্বের DBBDB BB DBDD SS uD BDD DEDLLSSSDDD DD DBD D DD BBBDS ঠিক তাহাই দেখি। গ’হুকে ঠিক গাছই দেখি-পাহাড়-পর্বতকে পাহাড়পৰ্বতই দেখি । জলেব দিকে চাহিয়া জলকে জল ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না। আকাশে মেঘের পানে চোখ তুলিয়া রাখিয়া, ঘাড়ে ব্যথা করিয়া ফেলিয়াছি, কিন্তু যে মেঘ সেই মেঘ ! কাহারো নিবিড় এলোকেশের রাশি চুলে ।ায় যাক -একগাছি চুলের সন্ধানও কোনদিন তাহার মধ্যে খুজিয়া পাই নাই। চাঁদেব পানে চাহিক চাহিয়া চোখ ঠিক বাইয়া গিয়াছে, কিন্তু কাহারো মুখটুখ ত কখনো নগবে পডে নাই । এমন করিয়া ভগবান যাহাকে বিড়ম্বিত কবিয়াছেন, তাহার দ্বারা কবিত্ব সৃষ্টি করা ত চলে না । চলে শুধু স + ্য কথা সোজা কবিয়া বলা । অতএব আমি তাহাই কবিৰ । কিন্তু, কি কবিয়া ভবঘু>ে’ হইয়৷ পড়িলাম, সে-কথা বলিতে গেলে, প্রভাত-জীবনে এ নেশায় যে মাতাইয়া দিয়াছিল, তাহার একটু পরিচয় দেওয়া আবশ্যক । তাহার নাম ইন্দ্ৰনাথ । আমাদের প্রথম আলাপ একটা “ফুটবল ম্যাচে” । আজ সে বঁাচিয়া আছে কিনা জানি না। কারণ বহু বৎসর পূর্বে একদিন অতি প্ৰত্যুষে ঘরবাড়ী, বিষয়-আশয়, আত্মীয়-স্বজন সমস্ত পরিত্যাগ করিয়া সেই যে একবস্ত্রে সে সংসার ত্যাগ করিয়া চলিয়া গেল, আর কখনও ফিরিয়া আসিলনা । উঃ-সে দিনটা কি মনেই পড়ে । ইস্কুলের মাঠে বাঙ্গালী ও মুসলমান ছাত্রদের “ফুটবল ম্যাচ’। সন্ধ্যা হয়হয় । মগ্ন হইয়া দেখিতেছি । আনন্দের সীমা নাই । হঠাৎ-ওরে বাবা -এ কি রে! চটপটু চটপট' শব্দ এবং ‘মারো শালাকে, ধরে শালাকে ” কি একরকম যেন বিহবল হইয়া গেলাম। মিনিট দুই-তিন । ইতিমধ্যে কে যে কোথায় অন্তৰ্ধান হইয়া গেল, ঠাহর পাইলাম না। ঠাহর gDDD BDBD DBB DDBBOS DBDD LLu DDBB BDD DLBBDS DDD D পটাশ করিয়া ভাঙ্গিল এবং আরো গোটা-দুই-তিন মাথার উপর, পিঠের উপর উদ্যত দেখিলাম। পাঁচ-সাতজন মুসলমান-ছোকরা তখন আমার DBBD BDD DBD DBDBBDYzBBDB BDB Kg DDD S
