a ārv হয়, তাহা হইলে এমন একটা চমৎকার রাত্রেরাত্রি-জাগিয়া আমার এতদূরে আসাটা নিস্ফল হইবে না। অথচ এমনি একটা গুরুতর আশাই আজিকার প্ৰবীণ ব্যক্তিটি দিয়াছিলেন । হঠাৎ একটা দমকা বাতাস কতকগুলো ধূলা-বালি উড়াইয়া গায়ের উপর দিয়া বহিয়া গেল, এবং সেটা শেষ না হইতেই আর একটা এবং আর একটা বহিয়া গেল। মনে হইল, এ আবার কি ? এতক্ষণ ত বাতাসের বেগ লেশমাত্র ছিল না। যতই কেন না বুঝি এবং বুঝাই, মরণের পরেও যে কিছু-একটা অজানা গোছের থাকে-এ সংস্কার হাড়-মাসে জড়ানো। যতক্ষণ হাড়-মাস আছে ততক্ষণ সেও আছেতাহাকে স্বীকার কবি আব না করি। সুতরাং এই দমকা বাতাসটা শুধু ধূলা-বালিই উড়াইল না, আমার মজ্জাগত সেই গোপন সংস্কারে গিয়াও ঘা দিল। ক্ৰমশঃ ধীরে ধীরে বেশ একটু জোবে হাওয়া উঠিল । অনেকেই হয়ত জানেন না যে, মডার মাথার ভিতর দিয়া বাতাস বহিলো ঠিক দীর্ঘশ্বাস ফেলা গোছের শব্দ হয়। দেখতে দেখিতে আশে-পাশে সুমুখে পিছনে দীর্ঘশ্বাসেব যেন ছড়াছড়ি পডিয়া গেল। ঠিক মনে হইতে লাগিল, DBY BDBSBD DDDBB SDBS BBB S BBD DDDYDY SDD fair (f(\OCs, car rst tricts (et uncanny feeling ঠিক সেই ধরনের একটা অস্বস্তি সমস্ত শরীরটাকে যেন গোটা-দুই বঁটাকুনি দিয়া গেল ! সেই শকুনির বাচ্চাটা তখনও চুপ করে নাই, সে যেন পিছনে আরও বেশী করিয়া গোঙাইতে লাগিল। বুঝিলাম, ভয় পাইয়াছি। বহু অভিজ্ঞতার ফলে বেশ জানিতাম, এ যে-স্থানে আসিয়াছি, এখানে এই বস্তুটাকে সময়ে চাপিতে না পারিলে মৃত্যু পৰ্যন্ত অসম্ভব ব্যাপার নয়। বস্তুতঃ এইরূপ ভয়ানক জায়গায় ইতিপূর্বে আমি কখনো একাকী আসি নাই । একাকী যে স্বচ্ছন্দে আসিতে পারিত, সে ইন্দ্ৰআমি নয়। অনেকবার তাহার সঙ্গে অনেক ভয়ানক স্থানে গিয়া গিয়া আমারও একটা ধারণা জন্সিয়াছিল যে, ইচ্ছা করিলে আমিও তাহার মত এই সব স্থানে একাকী আসিতে পারি। কিন্তু সেটা যে কতবািঢ় ভ্ৰম এবং আমি যে শুধু বেঁকের উপরেই তাহাকে অনুসরণ করিতে
