শ্ৰীকান্ত হুঃখ দেয় নাই। দিন চারেক পরে দাদাটি একগাল হাসিয়া আমাকে কানে কানে জানাইলেন যে, পরশু সকালের জাহাজে তাহারা বাড়ি যাইতেছেন। শুনিয়াই কেমন একটা ভয় হইল ; জিজ্ঞাসা করিলাম, আপনার ভাই আবার ফিরে আসবেন তা ? দাদা বলিলেন, আবার । রাম রাম ব’লে একবাব জাহাজে চডতে পারলে হয় । জিজ্ঞাসা কবিলাম, মেয়েটিকে জানিয়েছেন ? দাদা কহিলেন, বাপ রে! তা হ’লে আব্ব রক্ষা থাকবে । বেটির যে যেখানে আছে, রক্তবীজের মত এসে ছেকে ধরবে।-বলিয়া চোখ’ দুটো DBB zDBBD DDDDBBSBB SDDBDS DKBDSBE DDYY আর বুঝিলেন না ? অত্যন্ত ক্লেশ বোধ হইল ; কহিলাম, মেয়েটি ত তা হ’লে ভারি কষ্ট পাবে ? আমার কথা শুনিয়া দাদা ত একেবারে হাসিয়াই আকুল । কোনমতে হাসি থামিলে, বলিতে লাগিলেন, শোন কথা একবার । বর্মী-বোটদের আবার কষ্ট ! এ শালার জেতের লোক খেয়ে আঁচায় না,--না আছে এটোৰ্কাটার বিচার, না আছে একটা জাতজন্ম। বেটির সব নেল্পী ( একপ্ৰকার পচা মাছ যাহাকে “ঙাল্পি” বলে ) খায়, মশাই নেল্পী খায় ! গন্ধের চোটে ভূত-পেস্ত্রী পালায় ! এ ব্যাট-বেটিদের আবার কষ্ট! একটা BDBDS DE sDB BBDDDBDJD BLBDB BDJS থামুন মশাই, থামুন, আপনার ভাইটিকে যে এই চার বছৰ ধ’রে রাজার হালে খাওয়াচ্চে, পরাচ্চে, আর কিছু না হোক, তারাও ত একটা कुङख्ठऊा अigछ ! দাদার মুখ গম্ভীর হইল। একটু চুপ কবিয়া থাকিয়া বলিলেন, আপনি যে অবাক করলেন মশাই! পুরুষ-বাচ্চা, বিদেশী-বিভূয়ে এসে বয়সের দোষে না হয় একটা সখা করেই ফেলেচে। কোন মানুষটাই বাঁ না করে বলুন ? আমার ত আর জানতে বাকী নেই, এর না হয় একটু জানাজানি হয়েই পড়েছে-তাই ব’লে বুঝি চিরকালটা এমনি করেই
পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৫৬
অবয়ব