পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীকান্ত RNAP ঘটনা ঘটিয়া গিয়াছে যাহার তুলনায় ইহা সমুদ্রের কাছে গোস্পদের জল । DiD BDB ttS SDBDSLBDuDDBBD DDuu BBS DY TDBBDBD DBS ছিলাম, তাহা ভাষায় ব্যক্ত করা যায় না। বোধ করি, ভয়ে চৈতন্য হারাইবার ঠিক শেষ ধাপটিতে আসিয়াই পা দিয়াছিলাম। প্ৰতি মুহুৰ্ত্তেই মনে হইতেছিল, পাড়ের ওদিক হইতে কে যেন উকি মারিয়া দেখিতেছে । যেমনি আড়চোখে চাই, অমনি সেও মাথা নীচু করে। সময় আর কাটে না। ইন্দ্ৰ যেন কত যুগ হইল চলিয়া গিয়াছো-আর ििब्रडएछ मा । মনে হইল, যেন মানুষের কণ্ঠস্ববা শুনিলাম। পৈতাটা বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠে শতপাকে বেষ্টন কবিয়া মুখ নীচু কবিয়া উৎকৰ্ণ হইয়া রহিলাম। কণ্ঠস্বর ক্ৰমশঃ স্পষ্টতব হইলে বেশ বুঝিলাম, দুই-তিনজন লোক কথাবার্তা বলিতে বলিতে এই দিকে আসিতেছে। একজন ইন্দ্ৰ আর অপর দুইজন হিন্দুস্থানী। কিন্তু সে যাহাই হউক, তাহাদের মুখের দিকে চাহিবার আগে ভাল করিয়া দেখিয়া লইলাম, চন্দ্ৰালোকে তাহদের ছায়া পড়িয়াছে কি না । কারণ, এই অবিসংবাদী সত্যটা ছেলেবেলা হইতে জানিতাম যে, छेश्iशब्र छांब्रां शांक न। আঃ-ঐ যে ছায়া! অস্পষ্ট হউক, তবুও ছায়া । জগতে আমার মত সেদিন কোন মানুষ কোন বস্তু চোখে দেখিয়া কি এমন তৃপ্তি পাইয়াছে। পাক আর নাই পাক, ইহাকেই যে বলে দৃষ্টির চরম আনন্দ, এ-কথা আজ আমি বাজি রাখিয়া বলিতে পারি। যাক । যাহারা আসিল, তাহারা অসাধারণ ক্ষিপ্ৰতার সহিত সেই বৃহদায়তন মাছগুলি নৌকা হইতে তুলিয়া জালের মত একপ্ৰকার বস্ত্রখণ্ডে বঁাধিয়া ফেলিল এবং তৎপরিবর্তে ইন্দ্রের হাতে যাহা গুজিয়া দিল, তাহা একটা টুং করিয়া একটুখানি মৃদুমধুর, শব্দ করিয়া নিজেদের পরিচয়টাও আমার কাছে সম্পূর্ণ গোপন করিয়া რlia alt | ইন্দ্ৰ নৌকা খুলিয়া দিল, কিন্তু স্রোতে ভাসাইল না। ধার ঘোঁসিয়া প্রবাহের প্রতিকূলে লগি ঠেলিয়া ধীরে ধীরে অগ্রসর হইতে লাগিল। আমি কোন কথা কহিলাম না । কারণ আমার মন তখন তাহার