পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীকান্ত ও-কথা। যদি ঘূণাক্ষরেও তোমার মনে আসে তার বাড়া লজ্জা আমার নেই। বন্ধু বেঁচে থাক, সে বড় হয়েছে, তার বৌ এসেছে --তোমার বিয়ের পরে তাদের সুমুখে বা’র হবে। আমি কোন মুখে ? এ অসম্মান সইবো কি ক’রে ? যদি কখনো অসুখে পড়ে দেখবে কে-পুটু ? আর আমি ফিরে আসবো তোমার বাড়ীর বাইরে থেকে চাকরের মুখে খবর নিয়ে ? তারপরেও বেঁচে থাকতে বলো নাকি ? A. হয়ত প্রশ্ন করবে, তবে কি এমনি নিঃসঙ্গ জীবনই চিরদিন কাটাবো ? কিন্তু প্ৰশ্ন যাই হোক, এর জবাব দেবার দায় আমার নয়, তোমার। তবে নিতান্তই যদি ভেবে না পাও, বুদ্ধি এতই ক্ষয়ে গিয়ে থাকে। আমি ধার দিতে পারি, শোধ দিতে হবে নাকিন্তু ঋণটা অস্বীকার ক’রো না যেন । তুমি ভাবে গুরুদেব দিয়েছেন আমাকে মুক্তির মন্ত্র, শাস্ত্ৰ দিয়েছে পথের সন্ধান, সুনন্দ দিয়েছে ধৰ্ম্মের প্রবৃত্তি, আর তুমি দিয়েছে। শুধু ভার বোঝা। এমনই অন্ধ তোমরাদি জিজ্ঞাসা করি, তোমাকে ত ফিরে পেয়েছিলুম আমার তেইশ। বছর বয়সে ; কিন্তু তার আগে এরা সব ছিলেন কোথায় ? তুমি এত ভাবতে পারো আর এটা ভাবতে পারো না ? আশা ছিল একদিন আমার পাপ ক্ষয় হবে, আমি নিষ্পপাপ হবো। এ লোভ কেন জানো ? স্বর্গের জন্য নয়-সে। আমি চাই নে। আমার কামনা মরণের পরে যেন আবার এসে জন্মাতে পারি। বুঝতে পারো তার মানে কি ? ভেবেছিলুম জলের ধারা গেছে। কাদায় খুঁলিয়ে—তাকে নিৰ্ম্মল আমাকে করতেই হবে ; কিন্তু আজ তার উৎসই যদি যায় শুকিয়ে ত থাকলে আমার জপ তপ, পূজা-অৰ্চনা, থাকলে সুনন্দা, থাকলো vive cवष्छांद्र भद्रं स्त्रांत्रेि फ्रॉरे न ; क्रिड थांभोरक आश्रमांन-क्झांत्र