শ্ৰীকান্ত Yu আছে, ভাষার ত্রুটি অনেক, কিন্তু ওব বিচাবি ত সেদিক দিয়া নয়। ও যেন তঁহাদেরই দেওয়া কীৰ্ত্তনেব সুব-মৰ্ম্মে যাহার পশে সে-ই শুধু তাহার খবর পায। ও যেন গোধূলি আকাশে নানা বঙেব ছবি। ওব নাম নাই, সংজ্ঞা নাই-কলাশাস্ত্রেব সূত্র মিলাইযা ওর পরিচয় দিতে यअ विफुञ्चन । আমাকে বলিয়াছিল, চলো না গোঁসাই এখান থেকে যাই, গান গেয়ে পথে পথে দুজনেব দিন কেটে যাবে। বলিতে তাহার বাধে নাই। কিন্তু আমাৰ বাধিল । আমাব নাম দিল সে নতুনগোঁসাই। বলিল, ও নামটা আমাকে যে মুখে আনতে নেই গোঁসাই। তাহাব বিশ্বাস আমি তাহাব গত জীবনেব বন্ধু। আমাকে তাহাব ভযা নাই, আমাব কাছে সাধনাযা তাহাব বিঘ্ন ঘটবে না। বৈরাগী দ্বাবিকাদাসেব শিষ্যা সে, কি জানি কোন সাধনায সিদ্ধিলাভেব মন্ত্র তিনি দিযাছিলেন । অকস্মাৎ বাজলক্ষ্মীকে মনে পডিল-মনে পডিল তাহার সেই চিঠি। স্নেহে ও স্বার্থে মিশামিশি। সেই কঠিন লিপি। তবুও জানি এ জীবনের পূর্ণচ্ছেদে সে আমাব শেষ হইয়াছে। হযত এ ভালোই হইয়াছে, কিন্তু সে শূন্যতা ভবিয়া দিতে কি কোথায় কেহ আছে ? জানালাব বাহিরে অন্ধকারে চাহিয়া চুপ কবিয়া বসিয়া বহিলাম। একে একে কত ? কথা, কত ঘটনাই স্মবাণ হইল। শিকাবেব আয়োজনে কুমাব সাহেবের সেই তঁাবু, সেই দলবল, বহুবর্ষ পাবে প্ৰবাসে সেই প্ৰথম সাক্ষাতেব দিন দীপ্ত কালো চোখে তাহাব সে কি বিস্ময়বিমুগ্ধ দৃষ্টি ! যে মরিয়াছে বলিয়া জানিতাম, তাহাকে চিনিতে পারি নাই-সেদিন শ্মশান-পথে তাহার সে কি ব্যগ্রDBD DDDBB S BBB BB DBEB DDD DDD S BDDBDBS পখরোধ করিয়া কহিল, যাবে বললেই তোমাকে যেতে দেবো।
