পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

§ [ श् ] শান্ত-রূপে ভজনা করিতে আরম্ভ করিয়া, পরিশেষে তাহার সহিত গাঢ় সম্বন্ধ স্থাপিত করেন। গোপীগণ, শান্ত-রস অপেক্ষা উচ্চ রসে অধিকারী বলিয়া, শ্ৰীভগ্নবানের সহিত গাঢ়তর সম্বন্ধ স্থাপিত করিবেন, এই আশয়ে বলিয়াছিলেন যে, তাহাকে পাইবেন বলিয়া আসিয়াছেন, বৃন্দাবনের শোভা দেখিতে আইসেন নাই। * ২৯—২৭ এ সব সৌন্দর্য্য ইত্যাদি। একটি কুসুম লইয়া বিচার করিয়া দেখিলে জীবমাত্রে বুঝিতে পরিবেন যে, ইহা কোন এক ব্যক্তি স্বষ্টি করিয়াছেন। শুধু তাহা নহে, যিনি করিয়াছেন, তিনি পরম রসিক। শ্ৰীভগবানের “রসিক-শেখর” মধুর নামটি কেবল বৈষ্ণবধৰ্ম্মে আছে, জগতে আর কোন ধৰ্ম্মে নাই। ৩৩–১৭৩ কম্বে বলরাম ইত্যাদি। বলরাম দাস গ্রন্থকারের গুরুদত্ত নাম । - ৬১-১১৯ বুঝিতু তখনি ইত্যাদি—বাহ্য দৃঃে শ্ৰীভগবান অতি বৃহৎ বস্তু, এভগবানের বিরাটমূৰ্ত্তি দর্শনে ভয়ের উদয় হয়। কিন্তু সাধক পরিণামে তাহাকে পরম সুন্দর পুরুষ রূপে পাইয়া থাকেন। ৪০—২২৯ যার লাগি আঁক ইত্যাদি। স্ট্রভগবান, সৌন্দৰ্য্য রাশি স্বাক্ট করিয়া, এরূপ ছড়াইয়া রাখিয়াছেন যে, দেখিলে বোধহয় যে লোকে উহা দেখুক না দেখুক, ইহাতে তাহার কিছু আসে যায় না। ' ' .৪৩–১৯৯ বুঝিতে নারিমু * * কি কহিল ধীরে ধীরে ইত্যাদি। নয়নে নয়নে মিলিত হইলে রসিক