পাতা:শ্রীকালাচাঁদ-গীতা.pdf/২৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y [ छ ] ৮০–৬৯ হলুদ মাখিয়া ইত্যাদি। অন্তরে সাধু ভাব নাই, অথচ সাধুর ভান করা। অর্থাৎ সাধু ভাব ধরিয়া আপনাকে সান্তন, কি অন্তরের মালিন্ত গোপন করা । ৮১-৮৭ যমুনায় নিতি। ঐযমুনা ভক্তি-স্বরূপ। সেখানে স্নান করিলে হৃদয়ের মলিনতা দূর হয়,পরিশেষে শ্ৰীহরি उँलग्न श्ाङ्गन । to ৮২–১০৪ করযোড়ে বলি আমি ইত্যাদি। এই কথা শ্ৰীসনাতন গোস্বামী শ্ৰীপ্ৰভু গৌরাঙ্গকে বলিয়াছিলেন। ৮৬-৬৪ বলে বলরাম দাসে ইত্যাদি। গ্রন্থকার এখানে কাঙ্গালিনীকে রহস্ত করিয়া বলিতেছেন যে, “হে ভক্তি-স্বরূপিণি সখি ! শ্ৰীকৃষ্ণ তোমার হৃদয়ে সৰ্ব্বদা বিরাজ করিতেছেন।” ৮৬—১৬৮ “রক্ষিণী কহিছে মধুর হাসিয়া” ইত্যাদি। শাস্তু-জ্ঞানী চিরকালই ভক্তিকে বিদ্রুপ করিয়া থাকেন। যে যে কারণে ভক্তিকে বিদ্রুপ করিয়া থাকেন, রঙ্গিণী সে সব গুলি বিবরিয়া বলিতেছেন। কাঙ্গালিনী তাহার যে মুনীর উত্তর দিতেছেন, তাহা পড়িয়া কে না भू* श्हेtद ? ৯৬-৩৬২ জীব হিন্ত লাগি ইত্যাদি। ময়ূন্যের মনের যে সাধ, উহ! উদয় হইৰ মাত্র যদি মিটাইতে পারে, তবে সাধের ক্ষয় হইয়া যায়। যাহার সমুদায় সাধের ক্ষয় হইয়া গেল, তাহার মরণ বাচন সমান। এমন কি, ঐভগবানকেও যদি ডাকিবা মাত্র পাওয়া যায়, তবে তিনিও নীরস হইয় যান। শ্ৰীভগবান অতি দুল্লভ, এই তাহার