বেশাদি-বৰ্ণনম্। S AAAAAS AAAA S AAAAA AAAA AAAA AAAA SS AASAA S AAAAAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA SAAAAA AAAA SAAAAAS AAAAA AAAA SAAAAAAASAAA S مہماحولمہ ہو ، ہی۔ یہ تی۔ সতৃষ্ণতাবগমাদয় মপিতঃ সপদি কৃষ্ণরুচিন্দ্রব এব তাম্। ইতি জগাদ দৃশে কুটিল দ্রুবঃ স্মিতমুখী ললিতা ললিতাক্ষরম্ ॥ ৫৬ ৷ সফরিকে ! রুচিরাঞ্জনরঞ্জিতে অয়ি ভবিষ্যতি কৃষ্ণঘনোদগমে । নমু ভে ললিতে ! অঙ্গানাং মধ্যে শ্রেষ্ঠাভ্যামাবা ভ্যাং কথং রত্নাদিকং বিহায় অঞ্জনং দত্তং ; তত্ৰাহ বাং যুবয়োঃ কৃষ্ণরুচিন্দ্রবে তৃষ্ণtযুক্ততাবগমাৎ কৃষ্ণরুচিত্ৰৰে ময় অর্পিতঃ । কৃষ্ণারুচি: কান্তির্যস্ত তথা ভূতে দ্রবঃ অঞ্জনমিতি যাবৎ। পক্ষে কৃষ্ণুসম্বন্ধি হ্যামকান্তিরেব দ্রব ইতি কুটিলক্রবে। রাধায় দৃশে প্রতি স্মিতমুখী ললিত ললিতং সুন্দরং অক্ষরং যত্র তদযথ স্তাত্ত থ জগাদ । কুটিল ক্রব ইতি শ্লিষ্টার্থ স্মরণেন তন্ত ইর্ষ ধ্বন্ততে ॥৫৬ ললিতা সে মনোহর নয়ন মাধুরী দেখিয়া বড়ই উল্লসিত হইলেন এবং এই অবসরে শ্রীরাধাকে পরিহাস না করিয়া থাকিতে পারিলেন না । তিনি শ্রীরাধার সেই নয়নযুগলের সহিত কথা-প্রসঙ্গের ছল করিয়া মৃদ্ধ হাদিতে হাসিতে কহিলেন—“নয়ন। তোমরা ফ্লামাকে এই বলিয়া অমুযোগ করিতেছ নয় ?—যে, আমরা যখন সকল অঙ্গের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তখন আমাদিগকে রত্নময় অলঙ্কারে ভূষিত না করিয়া কেন অঞ্জন-রঞ্জনে কলঙ্কিত করিলে ?” অবোধ নয়ন ! তোমরা নিশিদিন যাহা চাও—অামি তোমাদিগকে তাহাঁইত দিয়াছি—কৃষ্ণ-রুচিদ্রবে অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণের শ্যামরূপে তোমাদের একান্ত অনুরাগ জানিয়াইভ আমি তোমাদিগকে কৃষ্ণরুচিদ্রবে অর্থাৎ স্নিগ্ধ-অঞ্জন-রসে স্বরঞ্জিত করিয়াছি।” ললিতার এই ললিতাক্ষরময়ী রহস্যপূর্ণ কথা শুনিয়া স্ত্রীরাধার হৃদয়ে উল্লাসের শত শত লহরী উথলিয়া উঠিল । তিনি ত্রীড়া-বিনম্র-ম্মেরাননে ললিতার মুখের পানে চাহিয়া ঈষৎ ভ্রকুটিল করিলেন ॥ ৫৬ ৷
