৩৭২ ৷ শ্ৰীকৃষ্ণভাবনামৃতম্ ইত্যুত্ত জাহসৎ সৰ্ব্বান স্থবল স্তান বটু স তু।. হসন ভুঞ্জান এবোচ্চৈঃ কাশৈঃ শোণমুখোহভবৎ ॥ ৮৬ ॥ (পঞ্চভি কুলকম? গোষ্ঠেশাহ বটে। তিষ্ঠ ক্ষণং মা ভুঙ্ক, মা হয় । স্থৈৰ্য্যমপ্লিহি মা জল্প মৈনং হাসয়তার্তকাঃ । ৮৭ ་་༽ তা বলদেবাদীন সৰ্ব্বান স তু বটু ভুঞ্জান এব উচ্চৈশ্বসন অতএব হাসসময়েপি ভোজনং ত্যক্ত মসমৰ্থন্ত তস্ত কাশৈঃ করণৈঃ শোপমুখোহভবৎ। ভোজনসময়ে হাসন্ত কণশ প্রদত্বাৎ ॥ ৮৬ ৷৷ ८श् एनं हtः मभूझिलः मां श्iश्मनि च ॥ ७१ ॥ বানরত্ব বহুবার প্রত্যক্ষ করিয়াছি। যখন প্রচুর পক্কান্ন ভোজনবেশের আবেগে ভোজন-শৈথিল্য ঘটে অথবা কোন কারণে উৎকণ্ঠাজনিত ত্বর উপস্থিত হয়, তখনই বটুরাজ দুইহস্তে শীঘ্র শীঘ্ৰ ভোজন করিয়া বানরত্ব প্রাপ্ত হয় । দেখিয়াছ ত সখে । ভয়াদিজনিত উৎকণ্ঠীর সময়ে বানর সকল দুই হস্তে ভোজন করিয়া থাকে ৮৫ ॥ স্থবল সহস্তে বটুর এই অপূর্ব গুণকীৰ্ত্তন করিয়া বলদেবাদি সকল কেই হাঙ্গাইলেন—সে হাসির তরঙ্গে মধুমঙ্গলও স্থির থাকিতে পারিলেন না" হাস্য করিতে করিতে ভোজন করিতে লাগিলেন এবং পুনঃপুন কাশিতে লাগিলেন। ভোজন সময়ে হাস্য করিলে কাশির ; উদ্রেক হয়, তথাপি ঔদরিক বটু হাস্য-সময়েও ভোজন-লালসা পরিত্যাগ করিতে অসমর্থ হইয়া ভোজন করিতে লালিলেন এবং কাশিতে কাশিতে র্তাহার মুখমণ্ডল অরুণিম হইয়া উঠিল ॥ ৮৬ ৷ তদর্শনে গোষ্ঠেশ্বরী শ্ৰীযশোদা স্নেহ-সিক্ত মধুর বাক্যে কহিলেন— “বটু। ক্ষণকাল অপেক্ষ কর, ভোজন করিও না এবং হাসিও না, স্থির হও, আর কথা কহিও না।” তথাপি বালকগণ বটুকে হাসাইকে §.
