ঐকৃষ্ণভাবনামৃতম্। ہ ہوا অনঙ্গমদরঙ্গিণেtঃ সলিল-সঙ্গরে বৈদুষীং তয়োবির্ববিfদষন্ত্যঙ্গং স পদি কুন্দধল্ল্যত্রণীই ॥৩০। রুচা জলধরে ভবান জলধরা রমণ্যঃ করৈঃ জলাজলি যুদ্ধ। ক্ষণং তমু হরে । ক্ষণং যৌবত্তৈঃ । ক্রমেণ ভজ জিন্তুবেtঃ প্রথিত কত্ত্বভাকৰ্ম্মতে ভয়োগময়ত প্রিয়াঃ সপদি কত্ত্ব তা কৰ্ম্মতে ॥৩১ রনঙ্গ মদরঙ্গিণেঃ রাধাকৃষ্ণয়োঃ সলিল যুদ্ধে বৈদুষীং পাণ্ডিত্যং বিবিদিযন্তী 鴨ー)●| হে হরে । ভবান রুচ কান্ত্য জলধর: তব রমঘণ্যস্তকরৈহঁস্তৈঃ করণৈজলধরা অত: ক্ষণং যৌবতৈঃ জলাজলি যুদ্ধেন ক্ষণমুংসবং তমু । স্বং ক্রমেণ জিস্তুবোঃ জি জয়ে ,জ স্তুতো ইত্যেতয়োধৰ্গত্বো; প্রথিত কৰ্ম্মত কর্তৃত্বে ভজ। কর্তৃত কৰ্ম্মতে বক্তব্যে দৈবাং ক্লষ্ণপক্ষাশিত কুন্দ বল্লী-মুখাং বৈপরীত্যেন তাদৃশবাণী নির্গত। এবং তব প্রিয়াঃ ভয়োজিস্তুবো: কর্তৃত৷ কৰ্ম্মতে ত্বং গময়ত প্রাপযুক্ত । তত্ৰাপি দৈবাং বৈপরীত্যেনোক্তি: ॥৩১ দেখিতে পরম প্রতিভরে কুন্দলত পুনরায় অনঙ্গ-মদ-রঙ্গী স্ত্রীরাধাকৃষ্ণের জলক্রীড়ারণের পাণ্ডিত্য দেখি বার নিমিত্ত শ্ৰীকৃষ্ণকে কহিলেন 離S)●欄 “ওহে হরি ! তুমি কান্তিতে জলধর, আর তোমার ঐ রমণী । কুলও কর-কমলে জলরাশি ধারণ করিয়া জলধর, অতএব ক্ষণকাল ঐ যুবতীদের সহিত জলাজলি যুদ্ধ করিয়া আনন্দ বিস্তার কর এবং তুমি যথাক্রমে জি ধাতুর কৰ্ম্ম ও স্তু ধাতুর কৰ্ত্তী হও” । শ্রীকৃষ্ণপক্ষাশ্রিত কুন্দলতার বলিবার ইচ্ছা ছিল—“জি ধাতুর কৰ্ত্ত হও” অর্থাৎ তুমি উহাদিগকে এই জলযুদ্ধে জয় কর এবং “স্তু ধাতুর কৰ্ম্ম হও” অর্থাৎ উহার জলযুদ্ধে পরাজিত হইয়। তোমাকে স্তুতি করুক, কিন্তু দৈবক্রমে কুন্দলতার মুখ হইতে বিপরীতভাবে প্রকাশিত হইয়৷ পড়িল-“হে মাধব ! তোমার প্রেয়সীগণ জি ধাতুর কৰ্ত্ত ও স্তু ধাতুর কৰ্ম্ম হইয়। তোমাকে প্রাপ্ত হউক” ॥৩১ -
