| শ্ৰীকৃষ্ণভাবনামৃতম جد جهوا অহং যদি ভজৈজিতে বিধিবশেন তৎকৰ্ম্মগুণ ব্যথাচুভবিতং তদ ব্ধ নু পলায্য বিদেয় শং ॥৩৩৷৷ পণাস্তু ভবিতাত্র কঃ প্রথমমেতদাখ্যাহি নস্তমিত্যঘভিদাতুতা প্রণিজগাদ নান্দীমুখী । স্মৃতে লিখিত মাদিতো ধনমথে ধনী গৃহতে ততস্তু জয়িনা জিতে দৃঢ়তয়া জনে নহতে ৩৪৷৷ ( যুগ্মকং ) জন্ত স্থখাহভবং যুদ্ধং এষাৰ্থ ! যদ যস্নাত্তদৰ্থমেব জয়ং বাঞ্ছথ । যুষ্মাভিজিতোহহং বিধিবশেন যদি তস্য জয়স্ত কৰ্ম্মত ব্যথামুভবিতাং ভজৈ তদা ক তু পলায় শং কল্যাণং বিন্দেয় ॥৩৩ শ্ৰীকৃষ্ণঃ নন্দীমুখীং প্রত্যাহ। নোহস্মান এতৎ আখ্যাহি ইতি কৃষ্ণেনাহূত নান্দীমুখী প্রণিজগাদ । আদৌ ধনং গৃহতে পশ্চাৎ ধনীজনঃ জয়িন জিতে দৃঢ়তয়া নহতে বধ্যতে ॥৩৪ অবগত হইয়া কিঞ্চিৎ রোষ-রুক্ষ উত্তেজিত স্বরে কহিলেন—“গৰ্ব্বিতগণ। এই জলযুদ্ধে তোমাদের জয় লাভ হইলে, বহুবল প্রকাশপুৰ্ব্বক চুম্বনাদি পণ গ্রহণ জন্য তোমাদেরই মুখামুভব হইবে, এই জন্যই কি তোমরা প্রকাশ্ব্যরূপে জয় বাঞ্ছা করিতেছ ? হায়! আমি যদি বিধি-বিড়ম্বন বশতঃ তোমাদের কর্তৃক পরাজিত হইয়া জি ধাতুর কৰ্ম্মশ্বই লাভ করি, তাহ হইলে আমার ভাগ্যে কেবল ব্যথামুভব লাভই হইবে। তখন কোথায় গলায়ন করিম সুখ লাভ করিব, তাহাই ভাবিত্তেছি ॥৩৩ | অনন্তর অস্বনাশন স্ত্রীকৃষ্ণ নন্দীমুখীকে আহবান করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন—“এই জল-বিহারে জয় পরাজয়ের জন্য কি পণ ধাৰ্য্য হইবে, তাহা তুমি নির্ণয় করিয়া বল।” নাদীমুখী সহাস্তে কহিলেন —“নাগরেন্দু। স্মৃতিশাস্ত্রে লিখিত আছে ধনীজন ক্রীড়ায় পরাজিত হইলে জয়ী ব্যক্তি সর্ববtগ্রে তাছার নিকট ধন গ্রহণ করিয়া পরে তাঙ্গকে দৃঢ়রূপে বন্ধন করিয়া থাকে ॥৩৪৪ -
