উনবিংশঃ সগঃ । 一$灘零一 প্রসুন চাপঃ স মহাপরাধী $ প্রাপাধিকারং তব কাননেইস্মিন । ত্বাং মাগয়ন্তীঃ সুকুমারগাত্রীই ! মাগণৈৰ্ভেৎস্যতি মৎসখীস্তীঃ ॥১ তত্ত্বং ত্রাতুমিতোহহঁসি প্রিয়তমে্যুক্তোইচুতে। রাধয় তাং প্রত্যাহ সমাশ্বসি হনুপমস্নেহামৃত-স্নাপিতে | যে মাং মৃগ্যতি মাত্রমত্র তমহং মৃগ্যন হৃদৈবাদধাভোতন্মে বৰ্তমত্ৰণং তদিহ তাঃ শস্তৈঃ করিষ্যেহস্কিতা: ॥২ প্রেয় সখীনামপি শ্ৰীকৃষ্ণেন সহ সন্থোগাৰ্থং শ্রীরাধিক যুক্তি মুখপদ্ধতি। মহাপরাধি-কন্দপস্তব বৃন্দাবনে অধিকারং প্লাপ | অতস্তামস্থ্যেষয়ুস্তীর্মম সখীৰ্ব্বাণৈ র্ভৈৎষ্যতি বিদ্ধা: করিষতি ॥১। ত রাধয় উত্ত: শ্ৰীকৃষ্ণঃ তাং প্রত্যাহ। হে সখি ! প্রতি অনুপম BDDBSBBB S BBBBS BBB BDD BBBS BBBB BBBB BBBS BBS শস্তৈ"ঙ্গলৈ রঙ্কিতা: করিষ্যে ॥২ রহঃলীলাবসানে মহা ভাধিনী শ্রীরাধা প্রেমানন্দ ভরে নিজ সখীগণকেও রসিকেন্দ্র শ্রীকৃষ্ণের সহিত সম্ভোগ-লীলানন্দ আস্বদন করাইবার জন্য এক যুক্তি উথাপন করিয়া শ্ৰীকৃষ্ণকে কহিলেন— “প্রিয়তম ! তোমার এই কাননে মহাপরাধী পুষ্পধনু ( কন্দপ) অধিকার প্রাপ্ত হইয়াছে ; হায় । আমার যে মুকুমারাঙ্গ সখীগণ তোমার অন্বেষণ করিতে গিয়াছে, কমাপ, তাহাদি গকে নিশ্চয়ই বtণ-বিদ্ধ করিতেছে ।১।। অতএব হে প্রাণকান্ত । এক্ষণে তুমিই ওtহাদের একমাত্র ত্রাণ কওঁ৷ ” বিদগ্ধামণি শ্রীরাধার এই কথা শুনিয়া শ্রীকৃষ্ণ কহিলেন--
