রাস-লীলা । אסף তথাদৃত৷ সাহ ন বেদি মোহাওমাল মুদ্দিশ্য যদপাবোচং ॥১০ হস্তপুতাস্য নলিনাস্থ সখীধু কৃষ্ণঃ প্রাবেfচদৰ্থন মিদং নিভৃতং ন চিত্ৰং । “সিঞ্চাঙ্গ স্বাধরামৃত পুরকেনে-” ত্যস্ত গিরং সদসি তাং নহি বিস্মরাম ॥১১ বংশীং লভেয় যদি ভাfমহ বাদয়েয়মুম্মাদয়েয় মম্ভিকুষ্য সমানয়েয়ং । হে সখি ! যথাৰ্থং বদেতি আদৃত। স রাধা আহ । মোহাৎ অজ্ঞানাং তমাল মুদিপ্ত যদপ্যবেচিং তত্ত, ন বেষ্মি বিশ্বত: বভুবেত্যর্থ: ॥১•। হস্তিপুত-মুখ-কমলাহ সখীঘু সতীম কৃষ্ণঃ প্রাবোচৎ। ঐরাধিকায় একাণ্ডে ইদং সত্ত্বোগ প্রার্থনং ন চিত্রং কিন্তু মহারাসে ব্রজ-স্বন্দরীণাং সভামধ্যে অস্তা: “সিঞ্চাঙ্গনেতি’ বা ক্যং নহি বিন্দরাম ॥১১ বংশীহেতুক এব স স্ব ভাববিপৰ্য্যয়; অতএব বংশু এব দোষে ন তু মম ইভি প্রতিপাদয়িতুং রাধিক আহ । অহং যদি বংশীং লভেয় । এবং তা বংশীং
- "noms
সখীকে জিজ্ঞাসা কর ” ললিত। তাছাই করিয়া স্ট্রীরাধাকে কহিলেন, “সখি ! ইহা যথার্থ কি না বল ?” ঐরাধ ঈষৎ বিরাক্ত ব্যঞ্জক স্বরে কহিলেন—“আমি মোহবশতঃ তমালকে উদ্দেশ করিয়া কি বলিয়াছিলাম, তাহা আমার স্মরণই নাই” ॥১ e। এই কথা শুনিয়া সখীগণের বদন-কমল হাস্য-চন্দ্রিকায় উদ্ভাসিত छ्झ्व्र'। উঠিল, শ্ৰীকৃষ্ণও সহস্যে কহিলেন—‘একাস্তে শ্রীরাধার এইরূপ সন্তোগ-প্রার্থন। বিচিত্র নহে।’ সেই শারদীয়া মহারাসের সময় ব্রজসুন্দর্যগণের সভামধ্যে “হে কৃষ্ণ ! তোমার অধরামৃত-পূরক দ্বারা আমাদিগকে অভিষিক্ত কর”—শ্রীরাধার এই প্রার্থনা বাক্য আমি কখনই ভুলিতে পারিপ না ॥১১০ ঐরাধ আত্মপক্ষ সমর্থনাথ কহিলেন- চতুরচুড়ামণে 1, তাহাতে আমার দোষ কি ? তৎকালে স্বভাব বিপৰ্য্যয়ের হ্লেকুই ত তোমার
