পাতা:শ্রীকৃষ্ণসংহিতা.pdf/৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

愈$ খ্ৰীকৃষ্ণসংহিতা । গণ অপেক্ষা বৈষ্ণবদিগের পূজনীয়তা প্রদর্শন করান। ঐ সভায় অর্থবশীভূত সামান্তবুদ্ধি ব্রাহ্মণগণ উপস্থিত থাকিয়া তাহাকে ব্রহ্মসভা বলিয়া বৈষ্ণবদি.গর পোষণ করিয়াছিলেন। ঐ ব্রাহ্মণ সকল কৰ্ম্মকাণ্ডকে তুচ্ছ জ্ঞান করিয়া সূতকে গুরুরূপে বরণকরতঃ পাপাত্মক কলিকাল পার হইবার একমাত্র বৈষ্ণবধৰ্ম্ম আশ্রয় করেন, তাহ প্রকাশ করিয়াছিলেন * । যে প্রকারেই হউক ঐ সভা ভারতযুদ্ধের অনেক পরে সংস্থাপন হইয়াছিল, ইহাতে সন্দেহ নাই । ভারতরচনার অনতিবিলম্বেই দর্শনশাস্ত্র রচিত হয় । ভারতবর্ষে ৬টী দর্শন প্রবলরূপে প্রচলিত আছে, অর্থাৎ স্যায়, সাংখ্য, পাতঞ্জল, কানাদ, মীমাংসা ও উত্তরমীমাংসা অর্থাৎ বেদান্ত । সমস্ত দর্শনশাস্ত্রই বৌদ্ধমত প্রচারের পর উৎপন্ন হইয়াছে। দার্শনিক ঋষিগণ আদৌ নিজ নিজ গ্রন্থ সূত্ররূপে রচনা করেন। বৈদিক সূত্র সকল যেরূপ স্মরণের সাহায্যের জন্য উদ্ভূত হইয়াছিল, দার্শনিক সূত্র সকল সেরূপ নয়। ব্রাহ্মণের যখন বৌদ্ধদিগের প্রবল মতের দ্বারা আক্রান্ত হইলেন, তখন বেদশাস্ত্রের শিরোভাগ উপনিষৎ সকল প্রথমে রচনা করিয়া যুক্তি ও স্বমত স্থাপনে প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন । বৌদ্ধের ক্রমশঃ সৌগত, মাধ্যমিক যোগাচার প্রভৃতি স্বমতের দর্শনশাস্ত্র রচনা করিয়া 黎 কলিমাগতমজ্ঞায় ক্ষেত্রে’ক্ষ্মণ বৈঞ্চবে স্বয়ং । তাসীন দীর্ঘসত্রেণ কথায়tং সক্ষণ চরে ঃ ॥ তন্নঃ সন্দর্ষিতোধাত্র হ্রস্তরং নিfস্ত তীর্যতাং ! কলিং সত্ত্বস্বরং পুং সাং কর্ণধার ইবার্ণবং ৷ ভাগবত ।