পাতা:শ্রীগৌর-উপদেশামৃত (প্রথম খণ্ড) -মধুসূদন দাস অধিকারী.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

५4कायमै छख्नु । 8. নারিকেল, কদলী, লোড়, আম, আমলকী, কঁাটাল ও হরিতকী পণ্ডিতগণ ইহাদিগকে একাদশীব্রতে হবিষ্য বলিয়া গ্ৰহণ করেন। আবার শ্ৰীহরিভক্তিবিলাসে মহাভারতীয় বচন । যথা অষ্টৈতানি ব্ৰতাত্মানি আপোমুল ফলং পয়ঃ। হবিব্রাহ্মণ-কাম্য চ গুরোর্বাচনমৌষধম । জল, মূল, ফল, দুগ্ধ, স্বত, ব্ৰাহ্মণে কামনা, গুরু আজ্ঞা ও ঔষধ এই ৮টীি দ্বারা, ব্ৰতভঙ্গ হয় না । তবে যদি সৰ্ব্বভূত ভয়ং ব্যাধি প্ৰমান্দোগুরুশাসনম। অব্রতন্ত্রানি পৰ্য্যন্তে সকৃদেতানি শাস্ত্ৰতঃ ॥ ব্যাস্ত্ৰাদি শ্বাপদ জন্তু হইতে ভয়, ব্যাধি, ভ্ৰান্তি ও গুরু আদেশ, এই সকল কারণে একবার মাত্র সংঘটিত হইলে শাস্ত্রানুসারে ব্ৰতভঙ্গ হয় না। তবে অসাবধানত বশতঃ পুনঃ পুনঃ হইলে ব্ৰতভঙ্গ হয়। অসমর্থের পক্ষে অনুকল্প বিধি থাকিলেও তিনটী বিশেষ ব্ৰতে অনুকল্প বিধি নাই। সুতরাং তঁহাদের পক্ষেও উপবাস একান্ত কৰ্ত্তব্য । যথা শ্ৰীভগবদ্বাক্য মচ্ছয়নে মদুখানে মৎপার্শ্ব পরিবর্তনে । ফলমূল জলাহারী হৃদিশল্যং মমাপয়েৎ ॥ <ș99 ologic l শয়ন, উত্থান, ও পার্শ্বপরিবর্তন এই তিন একাদশীতে ফলমূল জলাহার করিলে আমার হৃদয়ে শেল প্রোথিত করা হয় । অর্থাৎ সে ব্যক্তি মহাপরাধী ३ ॥ আবার কৃষ্ণপক্ষীয়া একাদশী ও ত্ৰিম্পূশা একাদশীতে পুত্রবান গৃহীব্যক্তির উপবাস-নিষেধাত্মক যে বচন আছে তাহা বৈষ্ণবের পক্ষে বিধেয় নহে। বৈষ্ণবের একাদশীব্ৰত নিত্য জানিবেন । তথাপি মনে সন্দেহ হইলে যথোক্ত अष्ट्रकछ gश्° कgिठ °igद्रन् । একাদশীতে শ্রাদ্ধ নিষেধ । একাদশী ব্ৰতিদিনে পিতামাতার শ্ৰাদ্ধাদিন উপস্থিত হইলে তদিনে পিণ্ডদান। না করিয়া পারণ দিনে তাহা সম্পন্ন করা কীৰ্ত্তব্য। কেননা, শ্ৰীহরিবাসরে পাপ সকল অন্নকে আশ্রয় করিয়া থাকে বলিয়া পিতৃ ও দেবগণ সেই গৰ্হিতান্ন গ্ৰহণ করেন না। এই জন্য পদ্মপুরাণে উক্ত হইয়াছে