পাতা:শ্রীগৌর-উপদেশামৃত (প্রথম খণ্ড) -মধুসূদন দাস অধিকারী.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ity শ্ৰীগৌর উপদেশামুত “আজি ঘরে গিয়া ভালমতে পুথি চাহ। कांत्रिं त्रूत्रांबांधु वॉ यांजिदांcद्ध फ्रांश ॥ ठे5: उांः । s० ॥ আজি ঘরে গিয়া ভাল করিয়া পুথি দেখগে, তারপর কাল - ত্বরা করিয়া আসিবে, আমি বুঝাইব ।” প্রভুর এই শ্লেষব্যঞ্জক কথায় মুকুন্দ কিছু অপ্রতিত হইলেন বটে, কিন্তু প্রভুর চরণের ধূলি লইয়া প্ৰফুল্লমনে ভাবিতে লাগিলেন - “মানুষ্যের এমন পাণ্ডিত্য আছে কোথা । cश्न भांक्ष नश्त्रि, अउठJांज नांश् िश्रथ: ॥ এমন সুবুদ্ধি, কৃষ্ণভক্ত হয়ে যাবে। তিলেক ইহান সঙ্গ না ছাড়িয়ে তবে ॥” মুকুন্দ প্রভুকে বহির্মুখ ভাবিয়া তদীয় রূপাসঙ্গ হইতে দুরে দূরে থাকিতেন। কিন্তু প্ৰভু ভক্তবৎসল । তিনি আর কতদিন ভক্তকে শ্ৰীপাদপদ্মের শীতল ছায়া হইতে দূরে রাখিবেন ? তাই তিনি এরূপ বিচার প্রসঙ্গে মুকুন্দকে আপনার কৃপা-সান্নিধ্যে আকর্ষণ করিলেন। মুকুন্দ ধন্য হইলেন। তারপর আর একদিন গদাধরের সহিত সাক্ষাৎ হইল। প্ৰভু তঁহাকে দুইহাতে ধরিয়া রাখিয়া বলিলেন-- “ন্যায় পড়ে তুমি, আমি যাও প্ৰবোথিয়া । চৈঃ ভা। । ২০ ৷৷ গদাধর বলিলেন-“জিজ্ঞাসা কর।” তখন প্ৰভু বলিলেন “--কহ দেখি মুক্তির লক্ষণ ॥ চৈঃ ভাঃ।। ২১ ৷৷ গদাধর বলিলেন—“আত্যন্তিক দুঃখনাশি। ইহারেই শাস্ত্ৰে কহে মুক্তির প্ৰকাশ।” গদাধরের এই ব্যাখ্যা শুনিয়া প্ৰভু “ব্যাখ্যা করিতে না জানিলোঁ”- বলিয়া তাহ নানারূপে দুষিতে লাগিলেন। আত্যন্তিক দুঃখ নিবৃত্তির নামই মুক্তি, ইহাই নৈয়ায়িকদিগের মত। গদাধর ন্যায় পড়েন, তাই তিনি মুক্তির এইরূপ লক্ষণ নির্দেশ করিলেন। বন্ধনের বিপরীত যাহা, তাহার নামই মুক্তি। জীবের অজ্ঞানতা প্ৰযুক্ত দেহাদিতে যে “আমি আমার” সম্বন্ধাভিনিবেশ জন্মে। তাহাঁই ঐহিক সুখ দুঃখের কারণ এবং ইহার নামই বন্ধন। জ্ঞানপ্ৰভাবে জীবের এই বন্ধন মোচন হইলে জীবকে আর সুখদুঃখের চক্রপাকে জন্মে জন্মে ঘুরিতে হয় না। জীব বাসনা-জালে আবদ্ধ হইয়া আমরণ কেবল দুঃখের LJDBD BDDBBS DDDBDBBDB S gDSDD DBBLL BDB BBBDS DD