> ひと জৈবধৰ্ম্ম [ ठाझेभ কনিষ্ঠ বৈষ্ণবের কথা আজ্ঞা করিযাছেন, তাহারা সকলেই পূৰ্ব্বোক্ত মধ্যম ও উত্তম বৈষ্ণবের মধ্যে পবিগণিত—কেইষ্ট কেবল, আর্চাপূজককপ কনিষ্ঠাধিকারী নহেন। কেবল আর্চাপূজক মহোদয়েব মুখে কৃষ্ণনাম হয় না, কেবল ছায়া-নামাভাস হয়। মধ্যমাধিকারী গৃহস্থবৈষ্ণবকে মহাপ্রভু তিনপ্রকার বৈষ্ণবের সেবা করিতে আজ্ঞা করিয়াছেন। যাহার মুখে একবার কৃষ্ণনাম শুনা যায়, যাহাল মুখে নিরস্তর কৃষ্ণনাম শুনা যায় এবং যাহাকে দেখিলে কৃষ্ণনাম স্বয়ং উদিত হন, তিনিই সেবাযোগ্য, বৈষ্ণব । নামাভাসী সেবাযোগ্য বৈষ্ণব ন'ন ; শুদ্ধনামাপ্রয়ী বৈষ্ণবই কেবল সেবাযোগ্য। বৈষ্ণবের তারতম্য-ভেদে সেবার ও তাৰতম্য উপদিষ্ট হইযাছে। ‘মৈত্রী’-শব্দে সঙ্গ, আলাপন ও সেবা—সকলই বুঝিতে চষ্টবে। শুদ্ধবৈষ্ণবকে দেখিবামাত্র যে অভ্যর্থনা, তাহাকে আদর করা, তাহার সহিত বসিয়া কথোপকথন করা এবং তাহার প্রয়োজন সম্পাদন কবা, এষ্ট সকল সেবা করিবে ;—কখনই তাহার প্রতি বিদ্বেষ না করা, তাহার নিন্দ না করা, তাহার আকৃতির অসৌন্দর্য্য ও পীড়া দেখিয়া অনাদর না করাই কৰ্ত্তব্য । ভৃতীয়তঃ, বালিশে কৃপা । ‘বালিশ’-শব্দে অতত্ত্বজ্ঞ, মূঢ়, মুখ ইত্যাদি ব্যক্তিকে বুঝায়। কোন শিক্ষা পায় নাই, মায়াবাদাদি কোন প্রকার মতবাদে প্রবেশ করে নাই, ভক্তি ও ভক্তের প্রতি বিদ্বেষ শিক্ষা করে। নাই, অথচ অহংতা ও মমতা প্রবল চষ্টয়া যাহাকে ঈশ্বরে শ্রদ্ধা করিতে দেয় না, এরূপ বিষয়িব্যক্তিমাত্রেই ‘বালিশ’-শবাবাচ্য। পণ্ডিত হইয়াও র্যাহার ঈশ্বরে বিশ্বাসরূপ উত্তম ফল হয় নাই, তিনিও বালিশ । কনিষ্ঠাধিকারী প্রাক্লভ ভক্ত, ভক্তিৰায়ের নিকটস্থ হইলেও সম্বন্ধতত্ত্বে অনভিজ্ঞতাবশতঃ শুদ্ধভক্তি যতদিন লাভ করেন নাই, ততদিন তিনিও *वांगिण'-*कवाष्ठ, । नवकठड् अवशड हहेब्र1 शथन छिनि तुकडख नtण
