পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(برالا ) কঠোর ছিলেন, অন্যদিকে অস্তঃসলিলা ফন্তুনদীর স্তায় তাহার হৃদয় মাৰ্দক ও ক্ষমা-গুণের নিত্য উৎসরূপে দৃষ্ট হইত। নশ্বরফলভোগকামী কৰ্ম্মী ও শুষ্কক্তানের কাঠিন্ত কোনদিনই তাহার চিত্তবৃত্তিকে আক্রমণ করে নাষ্ট । তিনি ভগবদ্ভক্তিবিরোধী শুষ্কঞ্জানজাত বৈরাগ বা নিৰ্ব্বিগ্নতা ও আসক্তিরূপ কাঠিন্তকে সৰ্ব্বতোভাবে পরিত্যাগ করিবার জন্য চিরকালই স্বীয় আশ্রিতবর্গকে শ্ৰমুখে ও লেখনীদ্বারা উপদেশ প্রদান করিয়াছেন । সত্যসার ও মুছ-গুণদ্বয় অত্যাশ্চর্য্য ও উপাদেয়ভাবে অলৌকিক-চরিত্র, ঠাকুর-মহাশয়ের হৃদয়ে সমন্বিত ছিল। শুচি-ঠাকুর-মহাশয় নিত্যকাল শুদ্ধহরিভজনে জীবন অতিবাহিত, করিয়া সৰ্ব্বক্ষণ গুচি ছিলেন । নিরীশ্বর মনোধৰ্ম্মী বা প্রচ্ছন্ন-স্মাৰ্ত্তকে কোনদিনই তিনি আদর করেন নাই। “মুচি হয়ে শুচি হয় যদি হরি ভজে” অর্থাৎ দ্বিতীয়াভিনিবেশপ্রস্তুত জড়ভোগ্যের বিচ্ছেদজনি ত শোক পরিত্যাগ করিয়া হরিভজন করিলেই জীব নিজের শুদ্ধপবিত্র-স্বরূপে অবস্থিত হইতে, পারেন,—ইহাই ছিল ঠাকুরের শুচি আচারের নিদর্শন । অকিঞ্চন—জন্ম, ঐশ্বৰ্য্য, বিদ্যা ও রূপের মোহ থাকিলে কোনদিনই জীব ভগবানের শুদ্ধনাম গ্রহণ করিতে পারে না । তিনি স্বয়ং নিরস্তর শুদ্ধনাম কীৰ্ত্তন করিয়া, কিরূপে নিরপরাধে শুদ্ধনাম-ভজন কৰ্ত্তব্য, তাহা জীবকে দেখাইয়াছেন । তিনি স্বভাব তঃ নিষ্কিঞ্চন পাকিয়া ও *যেদিন গৃহে ভঞ্জন দেখি, গৃহেতে গোলক ভাt” এই গীতিদ্বারা বৈষ্ণবগার্হস্থে র উপাদেয় আদর্শ উপস্থাপিত করিয়া নিরয়বস্তু গৃহে বদ্ধতৃষ্ণগৃহমেধিগণকে সাবধান করিবার জন্তষ্ট উত্তরকালে নিষ্কিঞ্চন পরমহংস-বেক স্বীকার করিয়া “কুশলে পড়বদ্ধচরেঙ্গুনি: ’ এষ্ট ভাগবত-বাক্যের জগন্ত, मृडेखि প্রদর্শন কfরয়াছে - । সৰ্ব্বোপকারক—ঠাকুর মeাশয় প্রাণপণে যথাসা ধ্যসই কলে রউপকার