পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/২১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় ] নিত্যধৰ্ম্ম ও ইতিহাস • >b^O ভীভাগবতের চতুঃশ্লোকিসম্মত ভগবজ জ্ঞান, মায়াবিজ্ঞান, ভক্তিসাধন ও প্রেম কেবল অঙ্কুররূপে জীব-হৃদয়ে প্রকাশ পাইতেছিল। প্ৰহলাদাদির সময়ে কণিকা-আকার দেখা গেল। ক্রমশঃ বাদরায়ণ ঋষির কালে কলিকাগুলি বিকচিত হইতে আরম্ভ হইয়া বৈষ্ণবধৰ্ম্মের আচাৰ্য্যগণের সময়ে পুষ্পাকারে দেখা গেল। শ্ৰীমন্মহাপ্রভুর উদয় হইলে প্রেমপুপ সম্পূর্ণ বিকচিত হইয়া জগজ্জনের হার্দ নাসিকায় পরম রমণীয় সৌরভ প্রদান করিতে লাগিল। শ্ৰীমন্মহাপ্ৰভু ঐবৈষ্ণবধৰ্ম্মের পরম নিগৃঢ় ভাব যে নাম-প্রেম, তাহাই জগজ্জীবের ভাগ্যে প্রকাশ করিয়াছেন । ঐনামসংকীৰ্ত্তন যে পরম আদরের ধন, তাহা কি আর কেহ প্রকাশ করিয়াছিলেন ? যদিও শাস্ত্রে ছিল, তথাপি জীবচরিতগত হয় নাই। আহা! শ্ৰীমন্মহাপ্রভূর উদয় হইবার পূৰ্ব্বে প্রেমরসাভাণ্ডার কি এরূপে কখনও বিতরিত হইয়াছিল ? ন্তা। ভাল, যদি আপনাদের কীৰ্ত্তনাদি এত উপাদেয় হয়, তাহা হইলে পণ্ডিতমণ্ডলীতে ইহার আদর হয় না কেন ? বৈ । কলিকালে “পণ্ডিত’ শব্দের অর্থবিপৰ্য্যয় হইয়াছে। শাস্ত্রে উজ্জল বুদ্ধির নাম পও, তাত যাহাদের আছে, তাহাদিগকেই পণ্ডিত বলা যায়। কিন্তু এ সময়ে যিনি ভায়ের নিরর্থক ফাকি ও স্মৃতিশাস্ত্রের লোকরঞ্জক অর্থ করিতে পারেন, তাহাকেই পণ্ডিত বলে। এরূপ পণ্ডিতগণ কিরূপে ধৰ্ম্মতাৎপৰ্য্য ও শাস্ত্রের যথার্থ অর্থ বুঝিতে বা বুঝাইতে পারিবেন ? নিরপেক্ষভাবে সৰ্ব্বশাস্ত্র আলোচনা করিলে বাহা পাওয়া যায়, তাহা কি স্থায়ের ফাকি-সিদ্ধাৰে লাভ হয় ? বস্তুতঃ যাহারা আত্মবঞ্চন ও জগৰঞ্চনায় পটু, তাহারাই কলিকালে পণ্ডিত । ५lहे नकल न७ि७म७नैौ८ङ शक्ने-ग गहेब्रा विउर्क रुग्न । बखछांन ७ गचकऊांनङष ५द१ औरवव्र छब्रभ <थरङ्गांखम ७. डांशंद्र ७°ांब्र जहेछ। ८कांम