পাতা:শ্রীজৈবধর্ম্ম.djvu/৩৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যায় ] নিত্যধৰ্ম্ম ও সম্বন্ধাভিধেয়প্রয়োজন ৩২১ ৪।৪।১৯, কঠ ২।১।১১ ) (১) “প্রজ্ঞানং ব্ৰহ্ম’ ( ঐত ১৫৩ ) ২) “তত্ত্বমসি শ্বেতকেতো” (ছাঃ ৬৮৭ ইত্যাদি) (৩) “অহং ব্রহ্মস্মি” (বৃঃ ১/৪।১০) (৪) প্রথম মহাবাক্যে কি পাওয়া যায় ? এই জীব জড়াত্মক বিশ্ব—সমস্তই ব্ৰহ্ম ; ব্রহ্ম ব্যতীত আর কিছুই নাই। সেই ব্রহ্মের কি পরিচয়, তাহা অন্তত দিয়াছেন ( শ্বেঃ ৬৮)— “ন তন্ত কাৰ্য্যং করণঞ্চ বিদ্যতে ন তৎসমশচাভ্যধিকশ দৃশুতে। পরাস্ত শক্তির্বিবিধৈব শ্রীয়তে স্বাভাবিকী জ্ঞানবলক্রিয়া চ ॥” ( ৫ ) সেই ব্ৰহ্ম ও ব্রহ্মশক্তি একত্র স্বীকৃত হইয়াছে ; সেই শক্তিকে স্বাভাবিকী শক্তি বলা হইয়াছে ; সেই শক্তিতে বিচিত্ৰতা আছে । শক্তি ও শক্তিমানকে একত্র বিচাব করিলে ব্রহ্মের নানাত্ব হয় না ; কিন্তু যখন ব্ৰহ্মকে ও শক্তিকে পৃথক্ কবিয়া জগতের প্রতি দৃষ্টিপাত কব, তখন নানাত্ব কাজে কাজেই সিদ্ধ হয়—“নিত্যে নিত্যানাং চেতনশ্চেতনানামেকো বহুনাং যো বিদধাতি কামান” ( কঠ ২১৩ ও শ্বে ৬১০ ) (৬)—এই শ্রতিবাক্যে বস্তুর নানাত্ব এবং অনেক নিত্যবস্তু স্বীকৃত হইয়াছে ; এইরূপ বাক্যে শক্তিকে পৃথক্ করিয়া তাঙ্গার জ্ঞান, বল ও ক্রিয়া বিচারিত হইয়াছে। “প্রজ্ঞানং ব্রহ্ম” (ঐত ১।৫।৩) (৭)—এই বাক্যে যে প্রজ্ঞানকে ব্রহ্মের ঐক্য করিলেন, সেই প্রজ্ঞাকে বৃহদারণ্যক শ্রুতি ( ৪।৪।২১ ) “তমেব ধীরে বিজ্ঞায় প্রজ্ঞাং কুৰ্ব্বীত ব্রাহ্মণঃ” (৮)—এই বাক্যদ্বাবা প্রজ্ঞা- শব্দে প্রেমভক্তির শিক্ষণ দিয়াছেন ; “তত্ত্বমলি শ্বেতকেতো” (১) ব্রহ্মস্বরূপে কোনরূপ জড়ীয় ভেদ নাই। (২) ২১৫ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য ; (৩) ২১৫ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। (৪) আমি জীবাত্মা ব্ৰহ্ম জাতীয় বস্ত । ( e ) ২৪ • পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য : (७) २१• शृष्ट अहेरा : विनि निङारखनन्प्रब ऋश निडा, फडनक्खननृश्य মধ্যে চেতন, যিনি এক হইয়াও সকলের কামন পূরণ করেন। (৭) ২১৪ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য ; (৮) ১•১ পৃষ্ঠ ভ্রষ্টব্য : ૨છે