আমার গতি তোমার চরণ ব্যতীত কোথাও নাই।” ঠাকুর মহাশয় So R গঙ্গানারায়ণ । পড়িতে পড়িতে বলিলেন, “তোমরা আমাকে ঠাকুর মহাশয়ের রুপ ? অর্জন করিয়া দাও।” দুই ভাই ইহাতে তটস্থ হইয়া তাহার হাত । ধরিলেন, আর বলিলেন, “ঠাকুর মহাশয়ের কৃপার জন্য এত ব্যস্ত কেন ? তুমি তাহাকে কৃপা করিলে তিনি কৃতাৰ্থ হইবেন।” কথাই এই লোক বলে, শ্ৰীভগবান আমাকে কৃপা করি। কিন্তু প্ৰকৃত পক্ষে ভগবান জীবের কৃপা পাইলে কৃতাৰ্থ হয়েনি। . | ბაა. সে রাত্ৰি আৰু কাহার নিদ্রা যাওয়া হইল না। প্রত্যুষে তিন জনে খেতরি চলিলেন।" খেতরি। আসিয়া, গঙ্গানারায়ণকে বাহিরে রাখিয়া, দুই ভাই ঠাকুর মহাশয়কে সংবাদ দিলেন, আর গঙ্গানারায়ণের অবস্থা বলিলেন। গঙ্গানারায়ণ বিখ্যাত লোক, ঠাকুর মহাশয় নাম শুনিবা মাত্র তাহাকে চিনিতে পারিলেন। গঙ্গানারায়ণ আসিয়া সাষ্টাঙ্গে প্ৰণাম করিয়া বলিলেন, “ঠাকুর, আমি বিশুদ্ধ ব্ৰাহ্মণ, বড় অভিমানী, সুতরাং গঙ্গানারায়ণকে উঠাইয়া হৃদয়ে ধরিলেন, আর বলিলেন, “বাপ ! শ্ৰীগৌ-- } রাঙ্গ যখন স্বয়ং আসিয়াছেন, তখন আৰু ভয় কি? তোমাকে পাইয়া আমি কৃতাৰ্থ হইলাম।” 1, ܬ শুভ দিনে গঙ্গানারায়ণ মন্ত্ৰ-দীক্ষা লইলেন, ও অতি অল্প দিনের মধ্যে পরম অধিকারী হইলেন ; এমন অধিকারী হইলেন যে, তাহার নামে ভুবন পবিত্র হয়। একে পণ্ডিত, তাহাতে ভক্তিগ্ৰন্থ সমুদয় পড়িয়া অদ্বিতীয় দিগ্বিজয়ী পণ্ডিত হইলেন। তখন শ্ৰীমদ্ভাগবতে র্তাহার সমকক্ষ আর. কেহ ছিলেন কি না সন্দেহ । তিনিও খেতরি থাকিয়া । গেলেন। এইরূপে জগন্নাথ আচাৰ্য্য প্রভৃতি বহুতর প্রধান প্রধান । ব্ৰাহ্মণগণ ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য হইলেন । , ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণ ক্ৰমেই কুপিত হইতে লাগিলেন। যদি শূদ্রে digitized at BRCin dia, Cortin
