পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- F한 별한 키T | করিলেন, নানাবিধ ভক্ষ্যদ্রব্য প্ৰস্তুত করিলেন, কিন্তু রামচন্দ্রের সে সমুদ্ৰায়ে রূচি হইল না। স্ত্রী আসিলেন, তাহার সহিত কৃষ্ণ কথা কহিতে লাগিলেন। স্ত্রী ক্রমে ঘুমাইয়া পড়িলেন, আর প্রত্যুষে রামচন্দ্র পলায়ন করিলেন । -- | - স্ত্রী নিরুপায় হইয়া মনে মনে ভাবিলেন যে, তিনি স্বয়ং ঠাকুর মহাশয়কে পত্র লিখিবেম । ইহা সংকল্প করিয়া, পত্ৰ লিখিয়া, ঠাকুর মহাশয়ের হস্তে দিতে বলিয়া, লোক পাঠাইলেন। পত্রে লিখিলেন, “আমি অতি দীনা, তাহে কুলবালা ; যাইয়া তোমার চরণ দর্শন করি, সে অধিকার আমার নাই। আপনি যদি কৃপা করিয়া এই অধমার বাড়ীতে পদার্পণ করেন, তবে কৃতাৰ্থ হই। আপনার কবিরাজকে সেখানেই রাখিবেনকিন্তু শুনিতে পাই আপনাদের পরস্পরের বড় গ্ৰীতি, তিলাৰ্দ্ধ কেহ ঈশ৷ কাহাকে ছাড়িয়া থাকিতে পারেন না। এই নিমিত্ত তাহাকে ছাড়িয় | नेि अनिtड न। পারেন ভাবিয়া, সঙ্গে করিয়া আনেন, তবে আমি ܀ কিরূপে নিষেধ করিব ?” এই পত্ৰ পড়িয়া ঠাকুর মহাশয় বড় দুঃখিত হইলেন, হইয়া রাম চন্দ্রকে বলি লেন, “তোমার স্ত্রী আমাকে পত্ৰ লিখিয়াছেন, তুমি একবার বাড়ী যাও।” ইহাতে রামচন্দ্র কোন উত্তর করিলেন না। তার পর " দিন ঠাকুর মহাশয় আবার বলিতেছেন, “আমার সতীন আমার উপর ব্লাগ করিয়াছেন, রাগ করিবার কথা বটে। পত্ৰখানা পড়িয়া দেখ, আমার দিব্য লাগে যদি তুমি না যাও।” কাজেই রামচন্দ্র বাধ্য হইয়া চলিলেন। ঐ রামচন্দ্র যখন যাইতে উচ্চতা হইলেন তখন মহাগোল । রামচন্দ্রের শ্বশুরালঘু খেতরি হইতে অতি নিকটে। রামচন্দ্ৰ যাইবেন। আবার আসিবেন, কিন্তু তবু যখন উভয়ে ছাড়াছাড়ি হন, তখন উভয়ে নিতান্ত ব্যাকুল হইলেন। রামচন্দ্রকে পাঠাইয়া, ঠাকুর মহাশয়ের কিরূপ : digitized at BRCin dia, com .