পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, 3 3R ) খেতরিতে সং C3 || কৃষ্ণানন্দ উত্তর লিখিয়া দিলেন যে, তাহার পুত্রের যাওয়া হইবে • ” না । তখন রাঘবেন্দ্র স্বপ্নে যেখিলেন যে, শ্ৰীদুৰ্গা আসিয়া তাহাকে বলিতেছেন, “রাঘবেন্দ্ৰ, তোমার পুত্রকে ঠাকুর মহাশয়ের আশ্ৰয় লইতে বল, তবে সে আরোগ্য হুইবে ; আর তোমারা গোষ্টাবর্গে তাহার আশ্রয় গ্ৰহণ কর, তাহা হইলে আমরা সন্তোষ হইব।” রাঘবেন্দ্র এই আদেশ পাইয়া দুইটী ব্ৰাহ্মণের দ্বারা, খেতরিতে রাজা কৃষ্ণানন্দের নিকট, সকল কথা লিখিয়া পাঠাইলেন। তাহাতে ভগবতী। স্বাহী স্বপ্নে বলিয়াছেন, তাহাও লেখা হইল। রাঘবেন্দ্র আরও লিখিলেন যে, তঁাহাঁর পুত্রকে স্থানান্তরিত করিবার অবস্থা নাই, থাকিলে তাহাকে লইয়া ঠাকুর মহাশয়ের চরণে উপস্থিত হইতেন। রাজা কৃষ্ণানন্দ এই পত্ৰ লইয়া, ভয়ে ভয়ে আবার পুত্রের নিকট দুই ব্ৰাহ্মণ */ সমভিব্যাহারে উপস্থিত হইলেন। পত্রের মৰ্ম্ম অবগত হইয়া ঠাকুর মহাশয় বলিলেন, “আপনারা অন্য আমাকে ক্ষমা করুন, কল্য যাহা৷ श्व दलिब।' তৎপরে ঠাকুর মহাশয় নির্জন পাইয়া রামচন্দ্ৰকে বলিলেন, फूर्त्तिं কি বল ? ... আমি নিতান্ত চিন্তিত হইয়াছি, কি করিব বুঝিতে পারিতেছি। না।??? রামচন্দ্ৰ বলিলেন, “শুভস্য শীঘ্ৰং, চল যাই আর কি।” তাহাতে ঠাকুর মহাশয় বলিলেন, “শ্ৰীগৌরাঙ্গের অনুমতি ব্যতীত যাওয়া উচিত নয়। দেখা যাউক, তিনি কি বলেন।” ইহাই বলিয়া শ্ৰীগৌরাঙ্গের মন্দিরে কপাটের দিকে মস্তক দিয়া নিশিতে শয়ন করিয়া থাকিলেন। স্বাহাদের এরূপ বিশ্বাস, শ্ৰীভগবান অবশ্য তঁহাদের সহিত কথা কহিয়া থাকেন। আর যদি এরূপ ভক্তের সহিত তিনি কথাবাৰ্ত্ত না বলেন, তবে তাহাকে লোকে ভজনা করিবে কেন, ভক্তি করিবে কেন, আর স্নেহ করিবে কেন ঠাকুর মহাশয়ের একটু তন্ত্ৰা আসিয়াছে, আর digitizo di at B R Cindia, com