পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠাকুর মহাশয়ের ভোজন। . অন্যান্ত ভক্তগণ আনন্দে বিহ্বল হইয়া কেহ নৃত্য, কেহ হরিধ্বন্দি-> করিতে করিতে সঙ্গে চলিলেন। নারায়ণী ও বিষ্ণুপ্রিয়া অগ্ৰবৰ্ত্তিণী হইয়া DB BDB DB D DBD DBDB DB SuBD DB তাহাদিগকে সাত্মনা করিয়া বলিলেন, তোমরা শীঘ্ৰ যাও, কৃষ্ণের নৈবেদ্ধ কর, বড় ক্ষুধা হইয়াছে। তখন মহা আনন্দে সকলে ঠাকুর মহাশয়কে जश्व बिछेम cडॉचन कब्रिएलन। এ দিকে গ্রামে মহা খেণ্ডগোল উপস্থিত। কেহ ভাবিতেছেন, ঠাকুর মহাশয়ের কোপে তাহার পুত্রটি মরিবে ; কেহ ভাবিতেছেন, তঁহার কুণ্ঠ- } রোগ হইবে ; আর যাহারা ভাল লোক, তাহারা ভাবিতেছেন যে, সাধুনিন্দ অপরাধে বহুজন্ম নরকভোগ করিতে হইবে। তথন সকলে দলবদ্ধ হইয়া গঙ্গানারায়ণের বাড়ী আসিলেন ও তীহাকে অন্তরালে ডাকাইয়া ܐܸܢ আনিলেন। গঙ্গানারায়ণ আসিলেন, আসিয়া দেখিলেন যে, গ্রামস্থ সমস্ত ভদ্রলোক তাহার বাড়ীর এক পাশ্বের্ণ দাড়াইয়া আছেন। তঁহাদের মধ্যে যাহারা ঠাকুর মহাশয়ের বড় বিদ্বেষী, তাহারাও আছেন। গঙ্গানারায়ণ আসিলেই সকলে কাকুতি করিয়া তাহার চরণে পড়িলেন, , আর বলিলেন, “তুমি আমাদের গ্রামস্থ, তোমার নিকট যে অপরাধ । করিয়াছি, তাহা ক্ষমা করিয়া, যাহাতে ঠাকুর মহাশয়ের কৃপা পাই, তাহ " করিয়া দাও। আমাদের কুমতি হইয়াছিল, এখন তাহা গিয়াছে । আমরা এখন বুঝিতে পারিলাম যে, যে ভগবানের কৃপার পাত্ৰ, সেই প্রকৃত ব্ৰাহ্মণ। তোমরা সকলে ভক্ত, অতএব পরম দয়াল, এখন আমাৰ । দিগকে উদ্ধার করিয়া কীৰ্ত্তি স্থাপন কর।” গঙ্গানারায়ণ এই সব কাণ্ড দেখিয়া একেরারে স্তম্ভিত হইলেন । তাহার মনে প্রতীতি হইল যে, এ সমুদায় কাণ্ড কৈবল তাঁহারই অর্থের কেৰ। নিমিত্ত হইতেছে। তিনি ভাবিলেন যে, গ্রামস্থ লোক-সমাজ ভঁাহাকে digitized at BRC india.com