পাতা:শ্রীনরোত্তম চরিত - শিশিরকুমার ঘোষ.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

중 | " . -শয় তাহা পড়িতে দিলেন না। তিনি আমাকে হুই বাহু দিয়া ধরিয়া হৃদয়ে করিলেন, আর বলিলেন, “তুমি আমার চরণ কোন ধরিবে, আমার হৃদয়ে আইস, তোমাকে স্পর্শ করিয়া আমি পবিত্ৰ হই ।” अद्रे দৈন্যোক্তি করিয়া ঠাকুর মহাশয় আমাকে বুকে করিলেন। \ j তাহার হৃদয় আমার হৃদয়ে সংলগ্ন হইল, আর আমার যেন চেতনা গেল ; ঠাকুর মহাশয়ও যেন একটু বিহবল হইলেন, আর সেই অবকাশে আমি তাহার চরণে পড়িলাম। ঠাকুর মহাশয় একটু বিহ্বল আছেন বলিয়া হউক, কি আমাকে কৃপা করিবেন বলিয়া হউক, চরণখানি সরাইলেন না। আমি তখন দুই হাত দিয়া ধরিয়া একখানি চরণ তল দেখিতেছি। দেখি কি, যেন পদ্মপুষ্পের শ্ৰেণ্ড-ৰ দল! ঐৰূপ কোমল ও ঐরূপ রাঙ্গা। আমি মোহিত হইয়া চরণপদ্ম + দেখিতেছি, ঠাকুর মহাশয় কিছু বলিতেছেন না, যেন বিহ্বল অবস্থায় আছেন। এমন সময় দেখি, পদতলে কয়েকটি রেণু আছে । তখন । যেন কেহ আমাকে বলিয়া দিলেন যে, ঐ রেণুগুলি তোমার প্রতি করুণা উহাতে তোমারই অধিকার। এই কথা শুনিয়া আমি উবুড় হইয়া জিহবা দ্বারা পদ হইতে ঐ রেণুগুলি লেহন করিয়া লইলাম । ঠাকুর মহাশয় বিহবল হইয়া আছেন, কোন কথা বলিতেছেন না । পরে বোধ হয় অৰ্দ্ধ ঘণ্টা পৰ্য্যন্ত আমাকে অনেক কথা, তাহার প্রায় সমুদায় আমি ভুলিয়া গিয়াছি। আমার স্মরণ হয়, তিনি আমাকে ’बनिजन যে, এ সমুদায় কথা তোমার প্রয়োজন মত মনে হইবে । শেষে আমাকে বলিলেন, ‘অনেকক্ষণ আসিয়াছি, আমি যাই ।” ইহাই दक्जेिंड्या दक्लिंड অন্তৰ্দ্ধান করিলেন। অমনি আমি জাগিয়া বসিলাম । দেখিলাম এক অদ্ভুত কাণ্ড ! স্বপ্ন নয় তাহা বুঝিলাম। ঠাকুর মহাশয় যে সকল কথা বলিয়াছেন, তখন সে গুলি কর্ণের মধ্যে বঁটা বঁটা قتي digitized at BRCin dia, com .