পাতা:শ্রীমদ্ভগবতগীতা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টিপনী । ৫-৬-“আমার বহু জন্ম অতীত হইয়াছে, তোমার ও হইয়াছে { আমি সে গুলি সমস্তই অবগত আছি। হে পরস্তুপ, তুমি জান না”। ঈশ্বর যিনি জন্মারহিত অব্যয়াত্মা তাহার জন্ম হইল কি প্রকারে ? উত্তরে ভগবান বলিতেছেন, আমার যে স্ব প্ৰকৃতি, অর্থাৎ সত্ব রাজ তম ইতি ত্ৰিগুণাত্মিক মায়া, সেই প্ৰকৃতিকে বশীভুত করিয়া আমি জন্মগ্রহণ করি। “মায়া” ঈশ্বরের একটী শক্তি। ঈশ্বরের যে শক্তি জীব স্বরূপ, এবং যাহা, জগৎকে ধারণ করিয়া আছে, তাহাই তাহার পূজা প্রকৃতি “বা মায়া । ( ৭ ম অধ্যায় ৪, ৫ ) । আপনার জীবস্বরূপ এই শক্তিতে ভগবান জীবস্থিষ্টি করিয়াছেন, সেই শক্তিকে স্বীকৃত বা বশীভুত করিয়া আপনার স্বত্বকে জীবরূপী – করিতে পারেন । ( স্বীকৃত = শ্ৰীধর ; बौक्ड = अकब्र । ) ১১ “যে আমাকে যে ভাবে উপাসনা করে আমি তাহাকে সেই ভাবেই তুষ্ট করি। মনুষ্য সর্বপ্রকারেই আমার পথের অনুবন্ত্ৰী Ryo | যে যে ভাবে আমার উপাসনা করে তাহাকে সেইরূপ ফলদান BD S BB DD BDBBDDD DBB LB D BD DBDBDS S BDDB সেই কামনা পুৰ্ণ করি। যে কোনও কামনা করে না, অর্থাৎ যে নিষ্কাম উপাসক সে আমায় পায় । “আমি যে পথে চলি, মানুষ সৰ্ব্ব প্রকারে সেই পথে চলো”,- এ চরণের অর্থ এই যে, “উপাসনার বিষয়ে মনুষ্য যে পথই অবলম্বন করুক না কেন, আমি বে পথে আছি, সেই rBL BDDBBD LBDDBD DBBES DDSDB BBDDDB BBD DBD