, (፩ ዓ8 শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা ত্বেনান্তঃকরণবাসনাশোধকত্বাভাবাৎ ভদ্বাসনানামেব সাত্ত্বিকাদিভেদভিন্নানাং দৈব্যাসুৰ্য্যাদিসম্পািন্ধপত্বেনাত্র প্রতিপিপাদরিষিতত্বাৎ স্বাধ্যায়াদিবৎ কেনচিন্দ্রপেণ * বাসনারূপত্বে তদপ্যাদেয়মেব। "দ্রোহ; পরাজিঘাংসয়া শস্ত্ৰগ্ৰহণাদি। তদভাবোহদ্রোহ্য, এতদ্বয়ং বৈশ্যম্ভাসাধারণং, অত্যৰ্থং মানিতাত্মিনি পূজ্যত্বাতিশয়ভাবনা ইতিমানিতা তদভাবাে নাতিমানিত পূজ্যেষু নম্রতা, অয়ং শূদ্ৰস্তাসাধারণোধৰ্ম্মঃ “তমেতং বেদানুবচনেন ব্ৰাহ্মণ বিবিদিষ্যন্তি যজ্ঞেন দানেন তপসাহনাশকেন” ইত্যাদিশ্রত্যা বিবিদিযৌপয়িকতয়া বিনিযুক্তাঃ অসাধারণাঃ সাধারণাশ্চ বৰ্ণাশ্ৰমধৰ্ম্ম ইহােপলক্ষ্যন্তে, এতে ধৰ্ম্ম ভবান্তি নিষ্পদ্যন্তে দৈবীং শুদ্ধসত্ত্বময়ীং সম্পদং বাসনাসন্ততিং শমীরারম্ভকালে পুণ্যকৰ্ম্মভিরভিব্যক্তামভিলক্ষ্য জাতস্য পুরুষস্য “তং বিদ্যাকৰ্ম্মণী, সমন্বারভেতে পূৰ্বপ্রজ্ঞা চ পুণ্যঃ পুণ্যেন কৰ্ম্মণা ভবতি পাপঃ পাপেন” ইত্যাদি শ্রতিভাঃ *, ..হে ভারতেতি সম্বোধয়ন শুদ্ধবংশোদ্ভবত্বেন পূতত্ত্বাত্ত্বমেতদৃশধৰ্ম্মযোগ্যোহসীতি | رنگ-لا | خXD8f ং, অং।। শ্ৰীভগবান বলিলেন |-মনুষ্যের তিন প্রকার প্রকৃতি সন্তবে, একটি দৈবী, একটি আসুরী, আর একটি রাক্ষসী প্ৰকৃতি। ইহারা ক্ৰমে সত্ত্ব, রজ ও তম। এই তিন গুণ হইতে সমুৎপন্ন হয়। তন্মধ্যে যাহারা দৈবী প্রকৃতির আদান করিয়া জন্ম গ্ৰহণ করেন, তঁহাদের আত্মোন্নতি বা মুক্ত্যাদি হইতে পারে। যদিও * ইহা পূর্বে ( ৯ম অধ্যায়ে ) একটু সুচনা করা হইয়াছে বটে, কিন্তু তাহা অতি সংক্ষিপ্ত, এজন্য আবার বিস্তার রূপে বলা যাইতেছে,- অভয়, সত্ত্বশুদ্ধি, আর জ্ঞান এবং যোগ বিষয়ের নিষ্ঠ ( কা) ইত্যাদি ক’একটিকে প্রধানতমগুণ এবং “দৈবী বা সাত্ত্বিকী” প্রকৃতি বা দৈবী সম্পদ বলা যায়। এই গুলি পারমহংস্ত আশ্রমে সম্পূর্ণ বিকাশ প্রাপ্ত হয়। আর দান শক্তি, দমশক্তি, যজ্ঞ প্ৰবৃত্তি, স্বাধ্যায় শক্তি এবং তপঃ’ শক্তি প্ৰভৃতি ( খ) কতকগুলি শক্তিও সাত্ত্বিকী বা দৈবী প্ৰকৃতি কিম্বা দৈবী সম্পদ বলিয়া জানিবে, এই গুলি অংশ।াংশক্ৰমে চতুরাশ্রমেই বিকসিত হয়। আর আৰ্জিব, অহিংসা, সত্য, অক্রোধ, ত্যাগ, শান্তি, অপৈশুন, সৰ্ব্বভুতদয়া, আলোভ, মৃদুতা, লজ্জা, অচাপলা, (क ) “এই পুত্ৰ কলাত্ৰাদি সমস্ত পরিজন বৰ্গ এবং সকল প্ৰকার পরিচ্ছদ ও প্ৰতিগ্ৰহাদি BBDDS BDBBB BBB BBDB S BDl DB BDDB BBDS LDB DDD DDDD DDD হইয়া প্ৰত্যুত উহাতেই একপ্রকার উৎসাহ বিশেষের নাম “অভয়” । অন্তঃকরণের নিৰ্ম্মলতা অর্থাৎ সম্যকরূপে আত্মতত্ত্ব পরিস্ফারণের উপযুক্ততাই “সত্ত্ব সংশুদ্ধি”। আত্মতত্ত্বাদি প্রকাশক ' শাস্ত্রের প্রকৃত তৎপৰ্য্য গ্ৰহণ করিয়া যে সংস্কার বিশেষ জন্মে তাহাকে “জ্ঞান” বলে। সেই জ্ঞান, কাৰ্য্যে ঘূরিণত করার নিমিত্ত অর্থাৎ দেহাদি জড়পদার্থের অতীত আত্মতত্ত্ব অনুভবের নিমিত্ত চিন্তৈকাগ্ৰতাদির অভ্যাস করাকে “যোগ” বলে। এই জ্ঞান আর যোগেতে সৰ্ব্বদা নিষ্ঠা থাকাকে “জ্ঞান-যোগ-নিষ্ঠা” বলে। (খ) আপনি পরিজন এবং সৎপাত্রে যথাশক্তি অন্নাদি বিভাগ করিয়া দেওয়াকে “দান” বলে। বাহেগ্ৰিঞ্জয়ের সংযম এবং ঋতুকালাদির অতিরিক্ত কালে স্ত্রী সংস্পৰ্শান্দির অভাবকে “দম” বলে। দেবতা
