পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ቅgb” শ্ৰীমাধবেন্দ্ৰপুরী ও বল্লভাচাৰ্য্য। লক্ষ্মণ বালাজীতীর্থে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । এইস্থানে ১৫৪৬ ংবতে লক্ষ্মণ ভট্ট দেহরক্ষা করিলেন। তখন শ্ৰীবল্লভ কনিষ্ঠ ভ্রাতা ও জননীকে সঙ্গে লইয়া অগ্রহার গ্রামে গিয়া খুল্লতাত জনাৰ্দন ভট্টের নিকট বাস করিতে লাগিলেন । ( S) ) অতঃপর তিনি ভাগবতধৰ্ম্ম প্রচারে জীবন অতিবাহিত করিবেন। এই বিষয়ে কৃতনিশ্চয় হইলেন। তৎকালে ভারতের সর্বত্রই সংস্কৃতের সমাদর ছিল। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে নৃপতিগণ নিজ নিজ সভায় বরেণ্য সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিত রাখিতেন। দূর দূরান্তর হইতে পণ্ডিত ব্যক্তিগণ রাজসভায় নিচারার্থ আগমন করিতেন । পণ্ডিতগণ রাজা ও ধনী লোকের নিকট বহু”সম্মান লাভ করিতেন। যৎকালে রাজসভায় দিগ্বিজয়ী পণ্ডিতগণের বিচার আরম্ভ হইত। তখন বহু ধনী, মানী ব্যক্তি ও রূহু সাধারণ লোক তথায় উপস্থিত হইয়া, সেই সমুদয় শাস্ত্ৰালাপ শ্রবণ করিতেন। ভারতের যে প্রদেশের কথা আমরা আলোচনী করিতেছি, তৎকালে ঐ প্রদেশে তিন চারিজন দিগ্বিজয়ী পণ্ডিত ছিলেন ; নানা গ্রন্থে ইহার উল্লেখ রহিয়াছে। যাহা হউক শ্ৰীবল্লভাচাৰ্য্য তীর্থযাত্রার জন্য জননীর ও খুল্লতাত জনাৰ্দন ভট্টের অনুমতি প্রার্থনা করিলেন। জননী ইলমাগারু তখন পতিশোকে কাতরা । তিনি পুত্ৰকে বলিলেন “বিদ্যানগরে তোমার মাতুলের গৃহে আমাকে রাখিয়া তুমি Digitized at BRCindia.com