পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"" নিজ - অপরাধ স্বীকার । করিলেন। প্রভুও তাঁহার প্রতি প্ৰসন্ন হইলেন। ভট্ট মহাশয় ৮১০ মাস যাবৎ পুৱীধামে বাস করিলেন। তিনি মহাপ্ৰভু ও ভক্তগণের অনুগত হইয়া থাকিতেন। অতঃপর তিনি মহাপ্রভুর অনুমতি লইয়া ব্রজধামে গমন করিলেন। " ভট্ট মহাশয় প্রথমতঃ বালগোপাল মন্ত্রে দীক্ষিত ছিলেন। মহাপ্ৰভু ও ভক্তগণের উজ্জ্বলরসাশিত ভজন আলোচনা করিয়া তিনি মতের পরিবর্তন করিলেন।" এখন হইতে তিনি কিশোর গোপালের উপাসনায় মনােনিবেশ করিলেন। গদাধর পণ্ডিতই এ ক্ষেত্রে উদাহার পথপ্রদর্শক হইলেন। 臀 ( ১৬ ) শ্ৰীমন্মহাপ্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্যদেব ও বল্লভাচাৰ্য্য মহোদয়গণ সাময়িক ধৰ্ম্মপ্ৰবৰ্ত্তক। উভয়ের মতবাদে কি কি বৈশিষ্ট্য রহিয়াছে তাহা আলোচ্য বিষয়। উভয়েই যে - ভক্তিমাগের উপদেষ্টা তাহাতে সন্দেহ নাই। সম্প্রতি বল্লভাচাৰ্য্য নামে পুষ্টিমার্গের প্রচলন দেখা যায় ; ইহা ধীরে ধীরে সম্প্রসারিত হইয়াছিল । বস্তুতঃ শ্ৰীবল্লাভের বংশজাত পরবত্তী আচাৰ্য্যগণ এই পুষ্টিমার্গকে বিকাশ প্রাপ্ত করিয়াছিলেন। বল্লভাচার্যের পুৱী বাসকালে পরিলক্ষিত হয় যে তিনি যেন মহাপ্রভুরই সম্যক মতানুবৰ্ত্তী হইয়াছিলেন । পুরীধামে তিনি , তিন খানি গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন। একখানির নাম “কৃষ্ণাষ্টকম” আর