जश्ब्र। ] মধ্য-মণি । 7 brసి ক্ষত্ৰিয়বংশকে কেন ত্রিপুর বলা হয়, এই প্রশ্ন রাজমালা রচনা কালেই ত্রিপুর খ্যাতি উত্থাপিত হইয়াছিল । "ধৰ্ম্মমাণিক্য রাজা পরে জিজ্ঞাসিল । ক্ষত্রিয় বংশেতে কেন ত্রিপুর নাম হইল।” ত্রিপুরথও—৮ পৃষ্ঠা ; রাজমালার রচয়িতাগণ শাস্ত্রীয় প্রমাণাদির দ্বারা এই প্রশ্নের যে উত্তর প্রদান করিয়াছেন, তাহা ইঙ্গিত মাত্র। সেই ইঙ্গিত বাক্য আলোচনায় জানা যায়, ত্রিপুর ভূমিতে জন্ম হেতু রাজবংশ ত্রিপুর আখ্যা প্রাপ্ত হইয়াছেনঃ । এতৎ সম্বন্ধে পরলোকগত কৈলাশ চন্দ্র সিংহ মহাশয় বলিয়ছেন,— “শৈত্যের ঔরসে ত্রিপুরের জন্ম । তিনি কিরা ও নামে উচ্ছেদ সাধন পূর্বক স্বীর নামiনুসারে রাজ্যের নাম 'ত্রিপুরা’ এবং স্বজাতীয় ব্যক্তিবর্গকে “ত্রিপুরাজাতি” বলিয়। প্রচার করেন ।” ४क नाम दाँबूद्र ब्रजभाग!-२ब्र डां★ां, २घ्र बः ।: বিশ্বকোষ সম্পাদকমহাশয় কৈলাসবাবুর মত গ্রহণ করিয়াছেন। শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত প্রণেতা বলেন, সম্ভবতঃ যুঝারুফার সময়ে রাজ্যের নাম ত্রিপুর হইয়াছে । রাজ্যের নাম কোন সময়ে কি কারণে “ত্রিপুরা" ত ইখছিল, তদ্ব্যির পূর্ণ ভাষে আলোচনা করা হইয়াছে। এস্থলে রাজ পরিবার ও ঠাকুর পরিবারের ‘ত্রিপুর’ আখ্যা প্রাপ্তির কারণ নিৰ্দ্ধারণ করাই একমাত্র উদেশ্য । কৈলাশ বাবু প্রভৃতির মত অপেক্ষ রাজমালার মতই আমরা অধিকতর স্বসঙ্গত বলিয়া মনে করি। কারণ, কোন জাতি বা সম্প্রদায়ের আখ্যা, ব্যক্তি বিশেষের নাম হইতে প্রাপ্ত হইবার দৃষ্টান্ত অপেক্ষা, বাসস্থানের নাম হইতে পাইবার দৃষ্টান্তই অধিক পরিমাণে পরিদৃষ্ট হইয়া থাকে। এস্থলেও স্থানের নাম হইতে আখ্যা গ্রহণের সস্তাবনাই অধিক । যেমন বঙ্গদেশবাসী সকল জাতিই ‘বাঙ্গালী’, উড়িষ্যাবাসী জাতি মাত্রেই উড়িয়া, আসাম প্রদেশের সকল জাতিই ‘আসামী’ আখ্যা প্রাপ্ত হইয়াছে, তক্রপ ত্রিপুরাবাসী সকল জাতিই “ত্রিপুর” বা “ত্রিপুরী” আখ্যায় পরিচিত। ত্রিপুর রাজ্যের অতীত কালের অম্লান গৌরব ও সমুজ্জ্বল কীৰ্ত্তিকাহিনী স্মরণ করিয়া ত্রিপুরাবাসিগণ বৰ্ত্তমানকালেও গর্ববামুভব করে : এরূপ অবস্থায় অতীতকালে, ত্রিপুর’ আখ্যাকে গৌরবান্বিত মনে করা স্বাভাবিক ; ইহার দৃষ্টান্তও রাজমালায় বিস্তর পাওয়া যাইবে। মহারাজ ত্রিলোচনের দ্বাদশপুত্র: বারঘর ত্রিপুর’ আখ্যা প্রাপ্ত হইয়াছিলেন ; যথা— ०थषन जश्रब्रब्र >**ा जठे १) । ी बैहाप्लेइ हेठियूख-२ब्र डानं, »म १७, 8र्ष अः ।
