ब्रांखभांशी ' [ अंशंष চৰ্ম্মফলন ও ফnমূলোপজীবী কিরাত্তবৃন্দকে দেখিলাম। ভাষার চন্দন ও জগুরু কষ্ঠের ভার, চৰ্ম্ম, রত্ন, সুবর্ণ এবং নানা প্রকার গন্ধ দ্রব্য লইয়া দ্বারদেশে জণ্ডায়মান ছিল ।” এস্থলে, ব্রহ্মপুত্র নদের উভয় তীরবর্তী সকল রাজাই যজ্ঞে উপস্থিত থাকিরার প্রমাণ পাওয়া যাইতেছে । ত্রিপুবার রাজধানী সে কালে ব্ৰহ্মপুত্র তীরে, ত্রিবেগ নামক স্থানে অবস্থিত ছিল, সুতরাং ত্রিপুরেশ্বরও ব্ৰহ্মপুত্রের তীরবর্তী রাজগণের মধ্যে ছিলেন, এ কথা অস্বীকার করিবার কারণ নাই। কিরাতগণ ত্রিপুরেশ্ববের প্রজ, রাজসূয় যজ্ঞের বহু পূর্বে কিরাত দেশ জয় করিয়া ত্রিপুর রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। কিরাতগণের সংগৃহীত অগুরুকাষ্ঠ ও স্বপূর্ণ ইত্যাদি ত্রিপুর রাজের বিপুল ঐশ্বৰ্য্য। যে স্থলে ত্রিপুরেশ্বরের অনুপস্থিতি কল্পনা করা যায়, সেই স্থলে অগুরু ইত্যাদি উপঢৌকন লইয়। কিরাতগণের উপস্থিতি সম্ভব হইতে পারে না। ইহাদের উপস্থিতি দ্বার, ত্রিপুরেশ্বরের উপস্থিত থাকাই প্রমাণিত হইতৃেছে। ‘রাজমালায় স্পষ্টাক্ষরে লিখিত আছে, তিপুরেশ্বর রাজসূয় যজ্ঞে গমন করিয়া বিস্তর সন্মান পাইয়াiছলেন । রাজমালা সৰ্ব্বসম্মতিক্রমে প্রামাণিক গ্রন্থ, স্বতরাং এই গ্রস্থের উক্তি উপেক্ষণীয় নহে। বিশেষতঃ মহাভারত ইত্যাদি গ্রন্থের প্রমাণ যে এই উক্তির পরিপোষক, তাহাও প্রদর্শিত হইল । সামরিক বল ও সমর ইত্যাদি বিষয়ক বিবরণ। সামরিক বল প্রাচীনকালে ত্রিপুরার সৈন্যবল কম ছিল না ; কিলোচনের পুত্র মহারাজ • দাক্ষিণের সৈন্য সংখ্যার বিষয় আলোচনা করিলে ইহার আভাস সৈনগৰৰ পাওয়া যায়, যথা : জাভাস । -体 "ब्रांबाब्र अष्ट्रय बनtश्न cननां★डि । । সৰ্ব্ব সেনা ভাগ করি দিল ভ্রাতৃ প্রতি । পঞ্চ পঞ্চ সহস্ৰ লেন এক অংশে পায় " ইত্যাদি। नॉक्रि१ १७,-७8 श्रृंé।
