રNછર तांखामांब्ली ['প্রথম ভেীমরাজাগণ শাসন দ গু ধারণ করেন । তৎপর এই স্থানে গৌড়ের পাল বংশীয় রাজগণের অধিকার বিস্তার হইয়া’ছল। ইহার কিয়ৎকাল পরে মুসলমানগণ প্রাগ জ্যোতিষের উপর হস্ত প্রসারণ করেন। এ স্থলে এতদধিক আলোচনা করিবার, সুবিধা নাই । 蠱 বঙ্গ ;–( ২ পৃ:-৩ পংক্তি )। বাঙ্গীলাদেশ। প্রাচীন গ্রন্থ সমূহে এই প্রদেশ সমতট' নামে অভিহিত হইয়াছে। ইছার বিস্তৃত বিবরণ প্রদান করা নিম্প্রয়োজন । o বৰ্ব্বর ;–(১০ পৃ,-৪ পংক্তি) অযোধ্য প্রদেশস্থ খেরি জেলার অন্তর্গত একটী নগর । এইস্থানে মুসলমান শাসনকালের একটা দুগের ভগ্নাবশেষ বিদ্যমান আছে। কতিপয় হিন্দু দেবমন্দির ও মুসলমানগণের মসজিদ এখানে দেখিতে পাওয়া যায়। वि*ालत्रफ़ ;-(१२ পৃঃ,—৪ পংক্তি)। এই স্থান ত্রিপুর রাজ্যস্থিত আগরতলা রাজধানী হইতে দক্ষিণ দিকে ৬ ক্রোশ দূরে, বুড়িমা নদীর তীরে অবস্থিত । ইহা ধান্ত, চাউল ও কাপাসের একটী প্রধান বাণিজ্য স্থান । এই স্থানের ‘গোলাঘাটি বাজার বিশেষ সমৃদ্ধিশালী । ব্যবসায়িগণ এইস্থানে গোলা করিয়া পণ্যদ্রব্য মজুত রাখে বলিয়া বাজারের নাম “গোলাঘাটি’ হইয়াছে। এই স্থান বঙ্গের শাসনাধীন ছিল, মহারাজ যুবার ফা প্রথমতঃ এইস্থান জয় করিয়া ত্রিপুর রাজ্যের অন্তভুক্ত করেন । তিনি রাঙ্গামাট জয় করিয়া ;– அ *রছিল অনেক কাল সেস্থানে নৃপতি । বঙ্গদেশ অমল করিতে হইল মতি ॥ বিশালগড় আদি করি পাৰ্ব্বতীয় গ্রাম । কালক্রমে সেই স্থান হৈল ত্রিপুর ধাম ॥" यूकाँग्न क। ४७ ।। এইস্থানে সেনানিবাস স্থাপিত হওয়ায় স্থানের নাম বিশালগড়’ হইয়াছে । এখানে যুঝার ফী এক পুরীও নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । ইহার দীর্ঘকাল পরে, মহারাজ ডাঙ্গর ফা পুত্ৰগণের মধ্যে রাজ্য বিভাগ করিবার সময় এই স্থানে এক পুত্রকে স্থাপন করিয়াছিলেন। রাজমালায় পাওয়া যায় —“বিশালগড়েতে রাজা হৈল এক জন।” কোন পুত্রকে এখানে রাজা করিয়াছিলেন, তাহার উল্লেখ নাই। శ్రే বৰ্ত্তমান কালে এইস্থানে ত্রিপুরার রাজ সরকারী স্কুল, ডাক্তারখানা, ডাকঘর, পুলিশের খান, তত্ত্বশীল কাছারী এবং বনকর অফিস ইত্যাদি স্থাপিত আছে। এ, বি, রেল লাইনের কমলাসাগর ষ্টেলনে অবতরণ করিয়৷ এইস্থানে
