Հl/օ উপাধি গ্রহণ বা নাম ধারণ করিলেই হেয় কিম্ব অনার্য্য হইত্তে হইলে, এরূপ মনে করিবার কারণ নাই । তাছ দেশ ও কাল প্রভাবের নিদর্শন মাত্র । সকলেই জানেন, দিল্লীর দরবারে ভারতের নৃপতিবর্গ সমবেতভাবে সাম্রাজ্ঞী ভিক্টেরিয়াকে কৈশরে ছিন্দ উপাধি প্রদান করিয়াছিলেন ; শব্দটী পারস্য ভাষা জাত। ভবিষ্যৎ কালের ঐতিহাসিকগণ কৈশরে ছিনা’ উপাধির প্রত্তি লক্ষ্য করিয়া মহারাণীকে মোগল সাম্রাজ্ঞী বলিয়া ঘোষণা করিবেন কি ? করিলে, তাহারা কৈলাস বাবুর স্থায়ই ভ্ৰমে পতিত হইবেন। আমাদের দেশে ‘খ’ উপাধিধারী ব্রাহ্মণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। ইহা মুসলমান কর্তৃক প্রদত্ত উপাধি। উপাধির প্রতি লক্ষ্য করিয়া জাতি নির্ণয় করিতে গেলে, ঐ সকল ব্রাহ্মণসন্তানের ভবিষ্যৎ বংশধরগণের ভাগ্যে কাশী ঘটিৰে কি মক্ক। ঘটিলে, তাছা ভগবান জানেন। নামের উপর নির্ভর করিয়া বংশ পরিচয় করা বৰ্ত্তমান কালেও সহজসাধ্য নহে। বঙ্গদেশে উপনিবিষ্ট হিন্দুস্থানীগণের রমণীমোহন, রসিকলাল প্রভৃতি নাম সচরাচরই পাওয়া যাইতেছে। হিন্দুস্থানের উপনিবেশী বাঙ্গালী সন্তানের হিন্দুস্থানী ধরণের নামও তুল্লভ নহে। হিন্দুবালকগণের ক্রঞ্জি, জুপিয়ার, মণ্ট, ঝাণ্ট, প্রভৃতি নাম শুনিয়া কেহ কি জাতি নিৰ্বাচন করিতে পারবেন ? প্রকৃত পক্ষে মনুষ্যের উপাধির স্থায় নামের মধ্যেও অন্ধুে পরিমাণে দেশ ও কালের প্রভাব সংক্রামিত হইয়া থাকে । সুতরাং কোন প্রাচীন জাতি বা সমাজের প্রচলিত নাম কিম্বা উপাধির প্রতি নির্ভর করিয়া প্রকৃত পরিচয় সংগ্রহ করা সকল স্থলে সম্ভব হইতে পারে মা । १िचt.कांtवब्र বিশ্বকোষ সম্পাদক মহাশয়ের মতও এ স্থলে আলোচনা যোগ্য । "" : তিনি ত্রিপুরা বিষয়ক প্রসঙ্গে একস্থানে বলিয়াছেন – “गूबां4 मरङ अहाद्र शूब श्राझाब्र श्हेt७ शाकां★ cषप्तं★ नबिरुद्र१ श्॥। ७व्र* इरण अश ভারতের পূর্বপ্রান্তে না আসি। পশ্চিম প্রান্তে গমন করিয়াছিলেন, তাছাই পৌরাণিক মতে चौकां{ी ।" বিশ্বকোষ—৮ম ভাগ, ১৯৮-৯৯ পৃষ্ঠা। এই মত হরিবংশ ও বিষ্ণুপুরাণের অনুরূপ। পুরাণাদির মত আলোচন করিয়া দ্রুছার অগ্নিকোণে গমনের কথা ইতিপূর্বেই নিৰ্দ্ধারণ করা হইয়ছে, এস্থলে তাহার পুনরুল্লেখ নিম্প্রয়োজন। তবে, ইহা বলা আবশ্বক যে, প্রাচ্য বিদ্যার্ণব মহাশয় এই বাক্যের সূচনায়ই ভ্ৰমৰক্ষ্মে পাৰিক্ষেপ করিয়াছেন, তিনি গাদ্ধারকে झशब्र गूंछ बलिब्र। अरघ्नर्थ कब्रिग्नांrइन । *तूबांcभन्न भएङ गांकांद्र णशन अथलुन 8र्थ
