۰/مواد ७iश्रिम जtनक.थॉम ब्रां८५ সাধুবালা | ছত্রভোগে উত্তরিলা অবসান ৰেলা ॥ ত্রিপুরা পুজিয়া সাধু চলিলা সম্বর। জম্বুলিঙ্গে গিয়া উভরিল৷ সদাগর ॥” कविकज्ञ१ 5७ौ । এতদ্বারা বুঝা যাইতেছে, কবিয়ের সময়ে ত্রিপুরাসুন্দরী দেবী ছত্রভোগে ছিলেন । ইহারও পূর্ববর্তীকালে এই বিগ্রহ কাটান দীঘি নামক স্থানে থাকিবার প্রমাণ পাওয়া বাইতেছে । শ্রদ্ধাস্পদ অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্র মিত্র মহাশয় তাহার রচিত যশোহর খুলনার ইতিহাসে ত্রিপুরাসুন্দরীর কোনও বিবরণ প্রদান করেন নাই। তিনি অম্বুলিঙ্গের কথা বলিয়াছেন,— “শশাঙ্কের ব্রাজত্বকালে সমতটের নানাস্থানে শিবমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত হইত্তেছিল। ছাতিম্বাগড়ে স্থ প্রসিদ্ধ অমুলিঙ্ক শিব, কালীঘাট নকুলেশ্বর, গিন্ধীয় গঙ্গেশ্বর শিব, কুশদহে যমুনাতটে, লাউপাল নামৰ স্থানে জলেশ্বর শিব, এই সময়ে বা তাছার অব্যবতি পরবর্তী যুগে প্রতিষ্ঠিত इहेबांहिंण वणिब्रl tवांथ हब्र । बtवlरुद्र भूगनां★ ऐठिशंग-०ब १७, ४१२ शृष्ठ । এই গেল অম্বুলিঙ্গ প্রতিষ্ঠার কথা। ত্রিপুরাসুন্দর কাছার প্রতিষ্ঠিতা, তাহ কেহ বলিয়াছেন, এমন জানিনা । ত্রিপুর ইতিহাসে এতদ্বিষয়ক যে বিবরণ পাওয়া গিয়াছে, তাহা পরে দেওয়া যাইবে । , পূৰ্ব্বোস্থত বিবরণে জানা গিয়াছে যে, ত্রিপুর মুন্দর পীঠদেবী, এবং সতীর বক্ষঃস্থল পতিত হওয়ায় এই পীঠের উদ্ভব হইয়াছে, ইহাই সাধারণের বিশ্বাস। কিন্তু তন্ত্র চূড়ামণি, পীঠমালাতন্ত্র, দেবী ভাগবত, কালিকা পুরাণ ও শিব চরিত প্রভৃতি গ্রন্থে স্বন্দরবনে পীঠ প্রতিষ্ঠার কোন কথা পাওয়া যায় না। একমাত্র কুজিকাতন্ত্রের সপ্তম পটলে, গঙ্গা সাগর সঙ্গমে সিদ্ধ পীঠের উল্লেখ আছে, কিন্তু cश्रीब ८कांन जत्र धडात्र बांब्र ७३ नैौळद्र आढब इश्वाब्र फेरझ५ ॐख्यtइ नाहे। শাস্ত্রানুসারে সিদ্ধপীঠ দেবীর অঙ্গ ব্যতীতও প্রতিষ্ঠিত হইতে পারে। তন্ত্রের বিধানে, যে স্থানে দেবীর উদ্দেশ্যে লক্ষ পশুবলি হইয়াছে, অথবা যে স্থানে কোটি ছোম বা কোটি সংখ্যক মহাবিদ্যামন্ত্র জপ হইয়াছে, সেই স্থানকে সিদ্ধপীঠ বলে, যথা,— “জাতোলক্ষ বলিৰল হোমো বা কোটি সংখ্যকঃ। মহাৰুি ৰূপ কোটি লিছ পিঃ z, Siske: " dh एवणांद्म ।
