이o/e প্রয়াসী ছিলেন, তাহ পূর্বেই বলা গিয়াছে। কেহ কেহ বলিয়া থাকেন, তাহার এই ব্যর্থ প্রয়াস উদ্দেশ্যমূলক । আমরা মৃত ব্যক্তির উপর এবম্বিধ দোষারোপ করিতে প্রস্তুত নহি, একথা বারম্বার বলিতেছি। তবে, তিনি যে ভুল বুঝিয়াছেন, তাহা যথাসাধ্য দেখাইতে বাধ্য হইলাম। বিশ্বকোষ সম্পাদক মহাশয়ও বৈদেশিক মতের পক্ষপাতী। উক্ত গ্রন্থে विवष्कारु বর্ণিত { J ۔ ۔ا- ح* --- سـ ، - گا : ত্রিপুৱা’ শব্দের বিবরণে লিখিত হইয়াছে
- ত্রিলোচন ষে বাস্তবিক চন্দ্রবংশোদ্ভব নহেন, রাজমালা ও র্তাহাকে শিবেীরসজাত বলিয়৷ বর্ণনা করায়, তাই প্রকারাস্তরে স্বীকার করিয়াছেন। এদিকে পাশ্চাত্য গবেষণায় স্থির হইয়াছে যে, মণিপুর রাজবংশের স্তায় ত্রিপুরার রাজবংশ ও শান বা লৌহিত্য বংশোদ্ভূত। অথবা যদি ও চন্দ্রবংশীয় বলিতে হয়, তাহা হইলেও তাহ প্রমাণের কোন সুবিধা নাই ।”
विश्वकाँश्व->म उt१, २०० शृष्ठं । অন্যত্র লিখিত হইয়াছে –
- বহুকাল গবেষণার পর স্থির হইয়াছে যে, এই বংশ শান জাতি হইতে উৎপন্ন, শান জাতি লোহিত্য বংশ নামে অভিহিত হয়। ইংরাজের। এই জাতির ব্যাখ্যান কালে Rett F Tiboeto Burman EtzīR 1” *
বিশ্বকোষ-৮ম ভাগ, ১৯৮ পৃষ্ঠা। বিশ্বকোষের এই উক্তি হইতে নিম্নলিখিত বিয়য়গুলি পাওয়া যাইতেছে ;– (১) রাজমালায়, ত্ৰিলোচন শিরেীরস জাত বলিয়া বর্ণিত হওয়ায়, তাহাকে চন্দ্রবংশীয় বলিবার বাধা ঘটিয়াছে । * (২) পাশ্চাত্য গবেষণায় স্থির হইয়াছে, ত্রিপুর রাজবংশ শান বা লৌহিত্য ੀਬ | (৩) এই বংশকে চন্দ্রবংশীয় বলতে হইলেও প্রমাণের কোন সুবিধা নাই । প্রথম কথার আলোচনায় প্রবৃত্ত হইলে দেখা যায়, ত্রিলোচনকে ‘শিবেীরস জাত' বলিয়া যে ঘোষণা করা হইয়াছে, তাহ। শিবভক্ত প্রকৃতিপুঞ্জের কার্য্য। এ বিষয়ে রাজমালায় লিখিত আছে – “চন্দ্রের বংশেতে জন্ম চঞ্জের নিশান । শিব বরে ত্রিলোচন ত্ৰিশূল ধ্বজ তান ॥* * শিবভক্তগণের দ্বারা উস্কৃত পাঠের শিব ৰূরে’ বাক্য স্থলে “শিবেীরসে” করা হইয়াছে। সংস্কৃত রাজমালায়ও এবম্বিধ পাঠান্তর ঘটিয়াছে। সেকালে রাজ্যে ত্রিপুরের জন্ম কৰা। শৈব ধৰ্ম্মের প্রাধান্ত ছিল, এবং শিব আরাধনার ফল স্বরূপ অরাজক ত্রিপুরার ভাবী রাজা “ত্রিলোচন” জন্মগ্রহণ করেন। এই কারণেই রাজমালী—১ম লম্বর, ১৮ পৃষ্ঠ । -= ہض-سمب۔
