هلاكا १छक्षक, ठूषऋक, निःङक्षक ठग्न । বৃহৎ হৃদয়, বড় উদর না হয় ॥ মহাবল পরাক্রম বেগ4স্ত বড় । কদলির তুল্য হামু ও জঘা মনোহর । মল্পবিস্তু অভ্যtসৈতে বাহু স্থল হয় । যেন শাল বৃক্ষ দৃঢ় জানিয় নিশ্চয় ॥ তেজ বস্ত, শুদ্ধ শাস্ত দেখিতে মাকার । নিশ্চয় জানিয়ু তাকে ত্রিপুব কুমার ॥ इति श्द्र झूर्श ठि ट्रछ छखि १{द । ত্রিপুর বংশেতে জন্ম নিশ্চয় তাহার ॥” এই বর্ণনা নৃ-বিজ্ঞানের হিসালে কোন ভাগে পড়িতেছে ? ইহা আর্ঘ্যের বিশেষ ক্ষত্রিয়ের অবিকল চিত্র নহে কি ? এ বিষয়ে এতদতিৰিক্ত কথা বল। নিম্প্রয়োজন। এতদ্বারা বিশ্বকোষের এবং কৈলাসববুর উক্তি ব্যপ হইতেছে । বিশ্বকোষের তৃ ষ্ট্ৰীয় কথা কিছু অদ্ভুত রকমেব ত্রিপুর রাজবংশকে চন্দ্রবংশীয় BBBB BBKD BBBB BB BBBS BBSJBBB SBB B BBDD BBBBBB S BBBBB BBS BBB BBS JJBD KBB BBB BB BB BBBS KK BBBB BBB S BBBBSDD BBBB BBB BBS BBB BBB BuB BB B BB ভুল হইতে পারে না ; বর্তমান কলে, সাহেবী লেখাও অনেকের মতে তদ্রুপ নিভুল। যাহা হউক, ত্রিপুর রাজবংশ যে দ্রুহুর বংশধৰ, তদ্বিষয়ে পূর্বে অনেক কথা বলা হইয়াছে ; অতঃপরও ধারা হিক রূপে তাহ দেখান যাইবে । সচরাচর প্রত্যক্ষ হইয়া থাকে, লোঞ্চের বা সমাজের প্রাচীন বদ্ধ মূল সংস্কার সমূহ আলোচনা দ্বারা তাহাদের পিতৃ পুরুষগণের রীতি নীতি ও আচার ব্যবহারের খাটি নিদর্শন উদ্ধার করা যাইতে পারে । পুৰাতন তথ্য উদযাটনের নিমিত্ত এই পস্থাই সর্বাপেক্ষ প্রশস্ত। প্রত্নতত্ত্ববিদ ক্লার্ক সাহেব ও টড সাহেব প্রভৃতি পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ এই উপায় অবলম্বন দ্বারা অনেক স্থলেই সাফল্য লাভ করিয়াছেন। রাজমালা এবং রাজরত্নাকর প্রভৃতি গ্রন্থ আলোচনায় দান, যজ্ঞ, দেববিগ্ৰহ ও দেবায়তন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি যে সকল প্রাচীন সংস্কারের নিদর্শন ত্রিপুর রাজবংশে পাওয়া যায়, তদ্বারাও এই প্রাচীন বংশের আর্যাত্ব প্রতিপাদিত হইতেছে । সেই সকল সংস্কার যে পুরুষ পরম্পরাগত, পূর্বোক্ত গ্রন্থ সমূহ আলোচনা করিলে তাহ স্পষ্টই বুঝ। যাইবে । আর একটী কথা বলিবার রহিয়াছে। চন্দ্রবংশ উত্তরোত্তর বহু শাখা প্রশাখায় বিভক্ত হইয়াছিল । তন্মধ্যে যষতির জ্যেষ্ঠ তনয় যদুর বংশ ואן די הדיסאף5:7 ..., বিবরণ উল্লেখ যোগ্য। এই বংশ ভট্টি, জারিজ প্রভৃতি আটট শাখায় বিভক্ত। ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ যদুকুলে আবিভূত হইয়া এই
