هارو8w এই নব প্রতিষ্ঠিত রাজ্যের সীমা সম্বন্ধে রাজমালার প্রাচীন পুথি সমূহের পাঠ পরম্পর অনৈক্য দৃষ্ট হয়। সংস্কৃত রাজমালায় লিখিত আছে ; – "যন্ত রাজ্যস্ত পুৰ্ব্বাস্তাং মেখলি: সীমতাং গত: | পশ্চিমতাং কাঁচবঙ্গোদেশ সীমতি সুন্দরঃ ॥ छेखtछ ?उद्रन नशे गौभ ठार वज गन्नट । यों5द्रत्र नभ द्रांzखा श्वशु नकिर्ण जौभङ; ॥ এতন্মধ্যে ত্রিবেগাথ্যাং ক্ৰন্থ্যরাজ্য" স্বশাসিতং ” প্রাচীন রাজমালাগ রাজ্যের সীমা সম্বন্ধে লিখিত আছে ;— “ত্রিবেগ স্থলেতে রাজা নগর করিল। কপিল নদীর তীরে রাজ্যপাট কৈল । উত্তরে তৈউঙ্গ নদী দক্ষিণে অ}চরঙ্গ । পূৰ্ব্বে মেখলি সীমা পশ্চিমে কাচরঙ্গ । গ্রন্থান্তরে পাওয়া যায় ;— ত্রিবেগ স্থলেতে রাজা নগর কবিল । কপিলী নদীর তীরে রাজ্যপ{ট ছিল ৷ উত্তরে তৈরঙ্গ নদী দক্ষিণে আচরঙ্গ । পূৰ্ব্বেতে মেখলি সীমা পশ্চিমে কোচ রঙ্গ।” অস্বগ্রন্থের পাঠ এইরূপ ;– "উত্তরে তৈরঙ্গ নদী দক্ষিণে আচরঙ্গ । পূৰ্ব্বেতে মেখলি সীম। পশ্চিম কোচ রঙ্গ ॥” আর একগ্রস্থে নিম্নোধুত পাঠ পাওয়া যাইতেছে ;— ‘ब्राख५ांनौ श्ण कनिष्ठ नमी डौ८द्र । a'i 南 鹹 尊 উত্তরে তৈবঙ্গ হতে দক্ষিণে আচবঙ্গ । পূৰ্ব্বেতে মেগলি সীমা পশ্চিমে ভাচবঙ্গ ॥” উত্তর সীমায় কোন গ্রন্থে তৈরঙ্গ নদী, কোন স্থে তৈয়ঙ্গ বা ভৈউঙ্গ নদী লিখিত আছে। এই পার্থক্য যে লিপিকার প্রমাদ বণতঃ ঘটিয়ছে, তাহা অতি সহজ বোধ্য। ত্রিপুরা ভাষায় জলকে ‘তুই’ বলে। উজ’ প্রকর্ষার্থদ্যোতক। “তুই উঙ্গ’ শব্দ দ্বারা প্রশস্ত জলরাশি, অর্থাৎ পবিত্র বা বৃহৎ নদীকে বুঝায়। এই ‘তুই উঙ্গ’ শব্দ বিকৃত হইয়া, তৈয়ঙ্গ ও তৈরঙ্গ প্রভূতিতে পরিণত হইয়াছে, ইহাই বুঝা যায়। প্রকৃত শব্দ যাহাই হউক, ইহা যে ব্রহ্মপুত্র নদের প্রতি প্রযুক্ত হইয়াছে, তদ্বিষয়ে সন্দেহ নাই। এই নদ দ্বারাই রাজ্যের উত্তর সীমা নিৰ্দ্ধারিত S SDDDDS iB Dg BB BBBBB BBB SBS DDS DDDDS
পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/৯৭
অবয়ব