পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शक्ष-व्ल O. Sbሥ(k প্ৰভু বলিলেন,- “লঘুনি সুচিতাৰ্থনি স্বল্পাক্ষরপদানি চ। সৰ্ব্বতঃ সারভূতানি সুত্রাণাহুর্মনীষিণ: ||” লঘু অর্থাৎ অনতিদীর্ঘ, অল্প অক্ষর ও অল্পপদযুক্ত, অনেক অর্থের সূচক ও সর্বতোভাবে সারভূত বাক্যকেই পণ্ডিতেরা সুত্ৰ বলিয়া থাকেন। সুত্ৰবোধ दJांथJाननांg°क । “পদচ্ছেন্দঃ পদার্থ্যেক্তি বিগ্ৰহে বাক্যযোজনা । আক্ষেপস্ত সমাধানং ব্যাখ্যানং পঞ্চালক্ষণম। আনন্দগিরিষ্কৃতম। পদচ্ছেদ, প্ৰত্যেক পদের অর্থনির্দেশ, সমস্ত পদের ব্যাসবাক, উপন্যাসকরণ, বাক্যের যোজনা অর্থাৎ বাক্যঘটক পদসমূহের অর্থ সকলের পরস্পর সম্বন্ধপ্রদর্শন ও আক্ষেপের অর্থাৎ আশঙ্কার বা আপত্তির সমাধান অর্থাৎ নিরসন, এই পাঁচটি ব্যাখ্যানের লক্ষণ। ঐ ব্যাখ্যান আবার বৃত্তিতে সজেক্ষপে এবং ভাষ্যে সবিস্তারে আলোচিত श्शेम्न थापक । “সুত্রার্থে বর্ণ্যতে যত্ৰ পদৈঃ সুত্রানুসারিভিঃ।। স্বপদানি চ বর্ণ্যন্তে ভাষ্যং ভাষ্যবিদে বিদু: ॥” विक्रॉलिज९१श्ौकांग्रां९ उद्भड: । যে গ্রন্থে সুত্রানুসারিপদসমূহদ্বারা সুত্রের অর্থ বর্ণিত হয় এবং স্বপ্রযুক্ত পদ সকলেও ব্যাখ্যাত হয়, তাহাকেই ভাষ্য বলা হয় । ভাষ্য সুত্রের অর্থ প্ৰকাশ করিবে। আপনি যে ভাষ্য বলিতেছেন, তাহা সুত্রের অর্থ প্ৰকাশ না করিয়া আচ্ছাদনই করিতেছে। ভবদুক্তভাষা সুত্রের মুখ্যার্থ প্ৰকাশ না করিয়া কল্পিত গৌণার্থ দ্বারা মুখ্যার্থকে আচ্ছাদন করিতেছে। উপনিষদের যাহা মুখ্যার্থ, তাহাই বেদান্তসুত্রে বিচারিত হইয়াছে। ভবভূক্ত ভাষ্য ঐ মুখ্যার্থ ত্যাগ করিয়া গৌণার্থ কল্পনা করিতেছে। আপনার ভাষ্য উপনিষদুক্ত শব্দ সকলের অভিধাবৃত্তি" পরিত্যাগ পূর্বক লক্ষণাবৃত্তি দ্বারা অর্থ

  • মুখ্যা, লক্ষণা ও গৌণীভেদে শব্দের বৃত্তি ত্ৰিবিধ। তন্মধ্যে যে বৃত্তিম্বারা সাক্ষাৎসম্বন্ধে সঙ্কেতিত অর্থের প্রতীতি হয় সেই বৃত্তির নাম মুখ্যা বা অভিধাবৃত্তি। অভিধাবৃত্তি আবায় রূঢ়ি ও যৌগিক ভেদে বিবিধ। প্ৰকৃতিও প্রত্যয়ের অর্থের অপেক্ষা না করিয়া যদ্বারা কেবলমাত্ৰ অনাদিBDuDD SBBB S DsDDBB D S DBDDBDBD TD BBSS D BDBS LKSDBB DDDSS sDDDB প্রত্যয়ের অর্থযোগে যে শব্দার্থের প্রতীতি হয় তাহাকে যৌগিক বৃত্তি বলা হয়। যথা পাচক ইত্যাদি।

8