পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৮ . . শ্ৰীশ্ৰীগৌরসুন্দর MW war y a w AS AL ELAqASLLALASS AAA AASALL LA LALAS LA MA AAAL LLLLLLAAAAS S SAA LA LA LELELAL LL ALLA A LAAA AA AA LA LA LA MMLA LMA MA MAA AA LA A LAqAL LqSS LSLLS SASLSLLqq LMSqL LA qLSLALSLASLSLMSAAAAAA AA AqSqSqLAMLL S LALAA AA AAAA AAALAL LMLSSLA LAM Li বস্তু নিরতিশয় বৃহৎ বলিয়া নির্ণীত হইতে পারেন না। বস্তুর উৎকর্ষপকর্ষ(১) তদগত ধৰ্ম্ম দ্বারাই নির্ণীত হইয়া থাকে। ব্ৰহ্ম বৃহৎ ও সর্বাশ্রয় হইলে, তঁহাতে বৃহত্ত্ব ও সর্বধারকত্ব রূপ ধৰ্ম্ম, স্বীকাৰ্য্য হইতেছে। এক্ষণে আশঙ্কা হইতে পারে যে, নিগুণ শ্রীতি সকলের গতি কি হইবে ? তাহার উত্তর প্রদান করিতেছি। भांप्य ठेख श्icछ,- a “যা যা শ্রুতি জ্বল্পতি নির্বিশেষং সা সাভিধত্তে সবিশেষমেব।। বিচারযোগে সতি হন্ত তাসাং • প্ৰায়ো বলীয়ঃ সবিশেষমেব৷” চৈতন্যচন্দ্ৰোদয়নাটকে (৬৬৭) যে যে শ্রুতি ব্ৰহ্মবস্তুকে নিবিশেষ বলিয়া কীৰ্ত্তন করিতেছেন, সেই সেই শ্রুতিই আবার তাঁহাকে সবিশেষজ্ঞ বলিতেছেন। অতএব বিচারে সবিশেষ পক্ষই অধিকাংশ স্থলে বলবান হইতেছে। শ্রুতি সামান্যতঃ দ্বিবিধ ; ত্ৰৈগুণ্যবিষয়িণী ও নিস্ত্ৰৈগুণ্যবিষয়িণী । ত্ৰৈগুণ্যবিষয়িণী শ্রুতি সকল আবার তিন প্রকার। প্ৰথমপ্ৰকার তল্লক্ষক, দ্বিতীয় প্ৰকার তন্মহিমা প্ৰদৰ্শক, তৃতীয় প্রকার পরম বস্তুর উদেশক । সৃষ্ট্যিাদি বোধিক শ্রুতি সকল ব্ৰহ্মের সৃষ্টি পালন ও সংহার রূপ তটস্থলীক্ষণ অবলম্বন করিয়া তাহার লক্ষক হয়েন। যে সকল শ্রুতি ব্ৰহ্মের ঐশ্বৰ্য্যবৰ্ণন দ্বারা তাহার মহিমা প্রচার করেন, তাহারাই তন্মহিমা প্ৰদৰ্শক বেদ । আর যে সকল শ্রুতি ব্ৰহ্মের ত্ৰৈগুণ্যের নিষেধ দ্বারা পরমবস্তুর উদ্দেশমাত্র করেন, তঁহারই পরমবস্তুর উদ্দেশক বেদ । এই শেষোক্ত শ্রুতিও আবার দুইপ্ৰকার ) একপ্রকার শ্রুতি iDBDDBBDDS KBBDDBDS DDuBBDS SBDS DDDS gg BBDEBBB S uuB গুণসামানাধিকরণ্য দ্বারা পরমবস্তুর উদ্দেশক বেদ হয়েন। নিস্ত্ৰৈগুণ্যবিষয়িণী শ্রুতি সকলেও দুইপ্ৰকার। প্ৰথম প্ৰকার নিগুণ বেদ কেবল বিশেষ্যের নির্দেশ করিয়া ব্ৰহ্মপর হয়েন এবং দ্বিতীয় প্রকার নিগুণবেদ স্বরূপশক্তিবিশিষ্টের নির্দেশ করিয়া ভগবৎপর হয়েন । ক্রমিক উদারণ যথা • क। ‘बडा बां ३भांनि जूडांनि” छेडानि । ১ খাঁ। “ইন্দ্ৰো যাতোহ্যবসিতন্ত রাজা” ইত্যাদি। *० १ २ । 'अछूगमनभू छेडालि। (১) উৎকর্ষ-শ্রেষ্ঠত্ব । অপকর্ষ-হীনতা ।