পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্য-লীলা ֆ ՏԳ ASAAqS qLqL LqLS LALA LAMLMLMLM eL LALMMMLL LMMSLMLMLMLL LMLMLMLMLMALA LA LALLLALMMALLALA ASLLLLLLLL LLLLLMLL AALL LLLS LLLLLLMLMLMMMLqMMMTLSLLSLLAAA AqA LLLA LSLAqMLMMMLASMLMAqA AqA ALAqASAMLMLSMSAALLLLLSLLL বা কিপ্রকারে ব্ৰহ্মজ্ঞান সিদ্ধ হইতে পরিবে ? বিশেষতঃ "যোহসৌ সৰ্বৈৰ্বেদৈগীয়তে”-যিনি সকল বেদ কর্তৃক গীত হয়েন, “সর্বে বেদা যৎপন্দমামনন্তি”- কণ্ঠ উ (১২।১৫), সকল বেদ যাহার স্বরূপ নির্দেশ করেন, ইত্যাদি শ্রুতিসকল BBD BDDDDD BBBB S KDDS SDDBD D DDBBBD DB KK DB BDD ( তৈত্তিরীয় উ: ) ইত্যাদি শ্রুতিতে যে ব্ৰহ্মেব অবাচ্যত্ব ও অজ্ঞেয়ত্ব উক্ত হইয়াছে, তাহা কেবল র্তাহার মহত্বপ্রযুক্ত। বেদসকল ব্রহ্মের মহিমা সর্বতোভাবে কীৰ্ত্তন করিতে পারে না বলিয়াই উহাদের অবাচ্যত্ব উক্ত হইয়াছে । অতএব ব্ৰহ্ম ও বেদান্তের প্রতিপাদ্য-প্ৰতিপাদিকতালক্ষণ বা বাচ্য-বাচকতা-লক্ষণ সম্বন্ধও নির্ণীত झहेछ । ব্ৰহ্মভাবাপত্তিলক্ষণমোক্ষই জীবের প্রয়োজন । বিবৰ্ত্তবাদীর মতে ঐ প্রয়োজন নিরূপণ করা যায় না। র্যাহার ব্ৰহ্মভাবাপত্তিলক্ষণ মোক্ষ প্রয়োজন, সেই আত্মা এক বা অনেক ? আত্মা এক হইলে, একেঁর মুক্তিতে সৰ্বমুক্তিপ্রসঙ্গ হয় ; অনেক হইলে, অদ্বৈতভঙ্গ হয়। তদোষবারণার্থ ঔপাধিক ভেদের স্বীকারেও উপাধির (১) মিথ্যাত্বিনিবন্ধন মিথ্যোপধিকৃত বন্ধনের অনুসন্ধান অনুপপন্ন হওয়ায় মোক্ষও অনুপপন্ন হয়। স্বপ্নের ন্যায়, যে পৰ্য্যন্ত অজ্ঞান সেই পৰ্য্যন্তই বন্ধ ও মোক্ষের ব্যবস্থা, এরূপও বলা যায় না ; কারণ, ঐরূপ বলিলে, একের সুপ্তিতে বা অজ্ঞানে সকলের সুপ্তিসম্ভাবনা বা অজ্ঞানসম্ভাবনাবশতঃ সর্বজগতের অন্ধত্ব বা অপ্ৰতীতি ঘটে। সৰ্ব্বজগৎ অন্ধ হইলে, উপদেষ্টার অভাবে মোক্ষ অসম্ভব হয়। সমষ্ট্যধভিমানী ঈশ্বরের সুপ্ত্যভাব বা অজ্ঞানাভাব স্বীকার দ্বারা জগৎপ্ৰতীতির-চক্ষুষ্মত্তাপ্ৰতীতির উপপাদন করাও সঙ্গত হয় না ; কারণ, তাহা হইলে, স্মৃষ্টি হইতে প্ৰলয় পৰ্য্যন্ত তাদৃশ্য ঈশ্বরের অসুপ্তিতে ব্যষ্ট্যিভিমানী জীবের ও অসুপ্তিনিবন্ধন বা অজ্ঞানভাব নিবন্ধন অজ্ঞানকৃত বন্ধন অসম্ভব হইয়া পড়ে। তদোষনিবারণার্থ জীবকেই জগতের কল্পক বলিলে, জীবেশ্বরভেদের অভাবে জীবেরই সৃষ্টিকর্তৃত্বাপত্তি হেতু, “জগদ্বাপরিবর্জং প্রকরণাদিসন্নিহিতত্বাৎ” ( ৪।৪।১৭ )-জগৎ সৃষ্টি জীবের কাৰ্য্য নহে, ব্রহ্মেরই কাৰ্য্য ; কারণ যে সকল শ্রুতিতে, জগৎ সৃষ্টি উক্ত হইয়াছে, ঐ সকল শ্রুতি ব্ৰহ্ম-প্রকরণের, জীব-প্রকরণের নহে এবং তৎসন্নিধানে জীবসম্বন্ধীয় কোন কথাই পাওয়া যায় না। -এই সূত্রের সহিত বিরোধ খােট। অধিকন্তু একই জীবের যুগপৎ সর্বজ্ঞাত্ব বা মায়েশ্বরত্ব এবং অজ্ঞত্ব বা মায়াধীনত্ব অসম্ভব (১) যাহা কাৰ্য্যের সহিত অন্বিত না হইয়া ব্যাবর্তক ও বর্তমান থাকে তাহার নাম উপাধি ।