Sey গৌরাঙ্গুন্দর কধুলিকা। সৌন্দৰ্য্যরূপ কুকুম, সখীপ্ৰণয়রূপ চন্দন ও স্মিতকান্তিরূপ কৰ্পর তাহার অঙ্গের বিলোপন। শ্ৰীকৃষ্ণের উজ্জ্বলারস মৃগমদ, প্ৰচ্ছন্নমানরূপ বাম্য কেশবিদ্যাস, ধীরাধীরাত্মরূপ গুণ অঙ্গের পাটবাস অর্থাৎ সুগন্ধি চুৰ্ণ, রাগ তথািলরাগ, প্ৰেমকৌটিল্য নয়নযুগলের কজ্জল, সুদীপ্ত অষ্ট সাত্ত্বিক ভাব, হৰ্ষাদি ক্ৰয়ন্ত্রিংশৎ KDD D DBuu DD ti DBBBDBD DDBB BBDDDD DBBBD BDBDBD S মধুরত্বাদি চতুবিধ গুণগ্ৰাম পুষ্পমালা, সৌভাগ্য তিলক, প্ৰেমবৈচিত্ত্য হারের মধ্যমণি, মধ্যবয়স সখীর স্কন্ধে করবিন্যাস, কৃষ্ণলীলা মনোবৃত্তি সখী, নিজাঙ্গসৌরভ। গৃহ এবং গর্ব পৰ্যাঙ্ক। শ্ৰীরাধিক তাদৃশ গৃহে ও পৰ্যাঙ্কে উপবিষ্ট হইয়া সদা BBDB SDDD SBBBuBSDBBDS S OBBB BDSgKS SDD DD DBDDDB DBiD S তাহার মুখে শ্ৰীকৃষ্ণের নাম গুণ ও যশের প্রবাহই বাক্যরূপে প্ৰবাহিত হয় । তিনি সদাই শ্ৰীকৃষ্ণকে মধুরীরসরূপ মধুপান ফেরাইয়া শ্ৰীকৃষ্ণের বাঞ্ছা পূরণ করিতেছেন। তিনি শ্ৰীকৃষ্ণের বিশুদ্ধ প্ৰেমরত্বের আকার ও অনুপমগুণ দ্বারা পূর্ণকলেবর। সত্যভামাদি মহিষীগণ র্তাহার সৌভাগ্যগুণ বাঞ্ছা করেন, ব্ৰজরামাগণ র্তাহার নিকট কলাবিলাস শিক্ষা করেন, লক্ষ্মী ও পার্বতী তাহার সৌন্দৰ্য্যাদি গুণ কামনা করেন, অরুন্ধতী তাহার। পাতিব্ৰত্যধৰ্ম্ম অভিলাষ করেন । স্বয়ং শ্ৰীকৃষ্ণই যাহার গুণগানের পাের পান না, ছার জীব কি করিয়া সেই শ্ৰীৱাধিকার গুণের ইয়ত্তা করিবে!” প্ৰভু বলিলেন,-“প্ৰেমতত্ত্ব, শ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব ও শ্ৰী রাধাতত্ত্ব জানিলাম। অতঃপর শ্ৰীকৃষ্ণের ও শ্ৰী রাধার বিলাসমহত্ত্ব শুনিতে ইচ্ছা করি।” রামরায় বলিলেন,-“শ্ৰীকৃষ্ণ বিদগ্ধ, কেলিনিপুণ ও নিশ্চিন্ত ধীরললিতাখ্য DDYS BDDDB BDBBDDD DDDD DB SS DD BDDBD DB BDBDBB BBB বিহার করিয়া থাকেন । এইপ্ৰকার ক্রীড়াতেই তঁহার কৈশোর-বয়স সফল হয়।” প্ৰভু বলিলেন,-“ইহাই শ্ৰীকৃষ্ণের প্ৰেমবিলাস সত্য ; কিন্তু আরও যদি কিছু বলিবার থাকে বল ।” রাম রায় বলিলেন,-“ইহার পর আর বুদ্ধির গতি হয় না। উক্ত প্ৰেমবিলাসের বিবৰ্ত্ত বলিয়া যে “এক সামগ্ৰী আছে, তাহা শুনিয়া তোমার সুখ হইবে कि न खांनि ना १ कांग्रe eश अंखित ७ শক্তিমানের अबङडांद। ये डांसछे DBDBBDBB DDBBD DBDD DBBB SBBD DDD S D S DKK DB BDB স্বরচিত নিম্নলিখিত পদটি গান করিতে লাগিলেন। “পহিলহি। রাগ নয়নভঙ্গ ভেল ; अष्ट्रनि दक्लिष्ण अदथि ना 6अंव्ण ।
