পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/২৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भक्ष-नैौ ՀԵ"@ W. W. W. F. V1 LLLLSLLLL LLLLLL LTeAe eALSLAA MML MAAqAeeSSLLLLS S AAAAA ALASLLAL AA AAALLAAAAALAA AAAAAAAAqAqAA AAqL AqS AAAAA A LA AA SAqA SAeA ALL AA LELeSMLL LLMA SALSLeLeLSLSSLS SLLL S ASASAAALMS 0M LL LLSLSAM AAA আসিয়াছ ?” রামানন্দ বলিলেন, চরণীরূপ রথ ও হৃদয়ারূপ সারথি জীবরূপ রাখীকে যেখানে লইয়া যায়, জীব সেই স্থানেই গমন করে ; আমি কি করিব, আমার মন আমাকে এইখানেই আনিল, জগন্নাথ দর্শনের বিচারই করিল না ।” প্ৰভু বলিলেন, “ાહ, শীঘ্ৰ যাইয়া জগন্নাথ দৰ্শন করা, °८द्र शूञ्छ् यांशे उड्शैौञ्चস্বজনের সহিত সাক্ষাৎ কর।” রামানন্দ প্রভুর আদেশানুসারে জগন্নাথ দর্শনের পর গৃহে গমন করিলেন। এদিকে রাজা প্ৰতাপরুদ্র শ্ৰীক্ষেত্রে আসিয়া প্ৰথমেই সার্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্যকে ডাকাইলেন। সার্বভৌম উপস্থিত হইলে, রাজা তঁহাকে নমস্কার করিয়া, বলিলেন, “ভট্টাচাৰ্য্য, আপনি পরে প্রভুর চরণে আমার বিষয় নিবেদন করিয়াছিলেন কি ?” ভট্টাচাৰ্য্য বলিলেন, “আমি আপনার জন্য অনেক যত্ন করিয়াছিলাম, কিন্তু তিনি কোনক্রমেই রাজদর্শনে সম্মতি, প্ৰকাশ করিলেন না, বরং বলিলেন, আমি যদি পুনশ্চ ঐরূপ অনুরোধ করি, তবে তিনি ক্ষেত্ৰ ত্যাগ করিয়া চলিয়া যাইবেন । পরিশেষে ভক্তগণের সাহায্যে অনেক অনুরোধের পর একখানি বহির্বাস লইয়া তাহা আপনার নিকট প্রেরণ করিয়াছিলাম, পাইয়া থাকিবেন।” ভট্টাচাৰ্য্যের কথা শুনিয়া রাজার মনে অত্যন্ত দুঃখ হইল। তিনি বিষাদের সহিত বলিতে লাগিলেন,-“প্ৰভু নীচ পাপীর উদ্ধারার্থ অবতার স্বীকার করিয়াছেন। শুনিয়াছি, জগাই এবং মধাইকেও উদ্ধার করিয়াছেন। অতএব কেবল প্ৰতাপরুদ্রকে ত্যাগ করিয়া জগতের উদ্ধার করিবেন, এইরূপ প্ৰতিজ্ঞা করিয়াই বোধ হয় প্ৰভু অবতীর্ণ হইয়াছেন। র্তাহার প্রতিজ্ঞ, তিনি রাজদর্শন করিবেন। না ; আমারও প্ৰতিজ্ঞা, তিনি কৃপা না করিলে, জীবন ত্যাগ করিব ; প্রভুর কৃপাদৃষ্টি ব্যতিরেকে আমার রাজ্যাদি সমস্তই বৃথা ।” রাজার খেদোক্তি শুনিয়া ভট্টাচাৰ্য্য চিন্তিত হইলেন। পরে বলিলেন, “দেব, বিষাদ করিবেন না, আপনার প্ৰতি অবশ্য প্রভুর প্রসাদ হইবে। তিনি প্ৰেমাধীন, আপনারও তাঁহাতে প্ৰগাঢ় প্ৰেম দেখিতেছি। তথাপি একটি উপায় অবলম্বন করুন। রথযাত্রার দিন প্ৰভু DBDBDBB BD SD0KDBDBD SDBDBSL DBD S DBBBDD S S DBD DBBBDBD DBB প্ৰেমাবেশে পুম্পোদ্যানে প্রবেশ করিবেন ; আপনি সেই সময়ে রাজবেশ ত্যাগ পূর্বক বৈষ্ণবের বেশ ধারণ করিয়া রাসপঞ্চাধ্যায়ের শ্লোক পাঠ করিতে করিতে প্রভুর চরণে পতিত হইবেন । প্রভুর তখন বাহ্যজ্ঞান থাকিবে না, বৈষ্ণবজ্ঞানে আপনাকে আলিঙ্গন করিবেন । রামানন্দ আসিয়া আপনার প্রেমের ও গুণের কথা শুনাইয়া প্ৰভুর মন কিঞ্চিৎ ফিরাইয়াছেন দেখিয়াছি।” ভট্টাচাৰ্য্যের কথা