5-ौ NOYNO সকল শ্ৰীকৃষ্ণকে পুত্র, সখা বা পতি বুদ্ধিতেই ভজন করিয়া থাকেন। পুত্ৰ, সখা বা পতি বুদ্ধিতে সঙ্কোচগৌরবাদি থাকে না। সঙ্কোচগৌরবান্দিরহিত হইলে, প্রেমের গৃঢ়তা জন্মে। এই গাঢ় প্রেমেই শ্ৰীকৃষ্ণের সন্তোষ হয়। যে ভক্ত আপনাকে বড় ও ভজনীয় বস্তুকে সম বা হীন বলিয়া জ্ঞান করেন, তাহার প্রেমেই শ্ৰীকৃষ্ণ বশীভূত বা প্রীত হয়েন। এই শুদ্ধপ্ৰেম বৈকুণ্ঠাদিরও দুলভ । ইহা একমাত্ৰ গোলোকের নিজ সম্পত্তি। এই গোলোকের শুদ্ধপ্ৰেম করুণাময় শ্ৰীভগবানের কৃপায় যখন প্ৰপঞ্চে প্ৰকট হয়, তখনই তিনি জগতে উক্ত রসনিৰ্যাস আম্বাদন করিয়া থাকেন । তখন সখ্যভক্তসকল শুদ্ধসংখ্যবশতঃ শ্ৰীকৃষ্ণকে আপনার সমান জ্ঞানে তাহার স্কন্ধারোহণকরিয়া তাঁহাকে রসনির্ধাস আস্বাদন করাইয়া থাকেন। তখন বাৎসল্যভক্তসকল "শুদ্ধবাৎসল্যবশতঃ শ্ৰীকৃষ্ণকে আপনা হইতৃে হীন জ্ঞানে তাঙ্গার লালনপালন করিয়া তঁহাকে রসনিৰ্যাস আস্বাদন করাইয়া থাকেন। তখন মধুৱভক্তসকল শুদ্ধমাধুৰ্য্যবশতঃ সম্ভোগদশায় শ্ৰীকৃষ্ণকে নিজের সমজ্ঞানে এবং বিরহে আপনা হইতে হীনজ্ঞানে BBD BDB SDDuBD DBDBS BDD S BBDD S BBDDDS S BDBDDK BBBDB DD BDD DB DBDDBBB DBBDS SDBDSBDBDBDB DBBBDD TDBDB DBDBDD উৎপাদনা করিয়া থাকেন । “মাতা মোরে পুত্রভাবে করেন বন্ধন । অতি হীন জ্ঞানে করে লালন পালন ৷ KK LB BD DBD BDD DODBBLDDDS • তুমি কোন বড়লোক তুমি আমি সম ॥ প্রিয়া যদি মান করি করয়ে ভৎসিন । বেদস্তুতি হৈতে হরে সেই মোর মন ৷” গোলোকের শুদ্ধ প্ৰেম প্ৰপঞ্চে প্ৰকটিত হইয়া শ্ৰীকৃষ্ণকে শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর এই পঞ্চবিধ রসেরই সার আম্বাদন করাইয়া থাকেন। উক্ত পঞ্চবিধ রসের মধ্যে মধুরীরসই সর্বোৎকৃষ্ট। মধুর রসের আবার স্বকীয় ও পরকীয় এই দুইভাবে অবয়ৰ সন্নিবেশ স্বীকৃত হইয়া থাকে। তন্মধ্যে পরকীয়ভাবেই রসের অতিশয় উল্লাস দেখা যায়। শ্ৰীবৃন্দাবনই ঐ পরকীয়ভাবের একমাত্র স্থান । “করগ্রাহবিধিং প্রাপ্তাঃ পত্যুরাদেশতৎপরাঃ । পাতিব্ৰত্যাদবিচলাঃ স্বকীয়াঃ কথিত ইহু।” 3 Q
