পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্য-লীলা లిR প্ৰভু বলিলেন, – “যার মুখে একবার কৃষ্ণনাম শুনিবে, তাহাকেই বৈষ্ণব বলিয়া জানিবে। যিনি একবার কৃষ্ণনাম করেন, তিনিই পূজ্য। কারণ, কৃষ্ণনাম দীক্ষা ও পুরশ্চরণের অপেক্ষা করেন না । কৃষ্ণনাম রসনাস্পৰ্শনমাত্র আচণ্ডাল জীবকে উদ্ধার করিয়া থাকেন। কৃষ্ণনামের মুখ্যফল চিত্তকে আকর্ষণপূর্বক প্ৰেম প্ৰদান, সংসারক্ষণ আনুসঙ্গিক অৰ্থাৎ গৌণফল। এক কৃষ্ণনামে সর্বপাপের | ७ नवदिक्ष एङखिकद्र ऐश् छ्।। ९८ ।° “আকৃষ্টিঃ কৃতিচেতসাং সুমহতামুচ্চাটনং চাংহসামাচণ্ডালিমামুকলোকসুলভো বশ্যশ্চ মুক্তিপ্ৰিয়ঃ। নো দীক্ষাং ন চ সৎক্রিয়াং ন চ পুরশ্চৰ্য্যাং মনাগীক্ষতে • মন্ত্রোহয়ং রসনাপূগেব ফলতি শ্ৰীকৃষ্ণনামাত্মক: ॥” পদ্যাব ॥২৯ “এই শ্ৰীকৃষ্ণনামরূপ মন্ত্র পুণাত্মা জনগণের আকর্ষক, মহা মহা পাতকের নাশক, আচণ্ডাল সকল লোকের পক্ষে সুলভ, মোক্ষসম্পত্তির বশীকারক, দীক্ষণ-পুরশ্চৰ্য্যা-বিধান-নিরপেক্ষ, এবং রসনাস্পৰ্শমাত্ৰই ফলদায়ক। অতএব যার মুখে একবার কৃষ্ণনাম শুনিবে, তঁহাকেই বৈষ্ণব বলিয়া সম্মান করিবে।” অনন্তর প্রভু শ্ৰীখণ্ডের মুকুন্দ দাসকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “মুকুন্দ, রঘুনন্দন তোমার পিতা, কি তুমি রঘুনন্দনের, পিতা ?” মুকুন্দ বলিলেন, “রঘুনন্দনই আমায় পিতা ; রঘুনন্দন হইতেই আমাদিগের কৃষ্ণভক্তি ; অতএব রঘুনন্দন পুত্র ইয়াও পিতা।” প্ৰভু শুনিয়া সহৰ্ষে বলিলেন, “মুকুন্দ সত্যই বলিয়াছ, যাহা হইতে কৃষ্ণভক্তি লাভ হয়, তিনিই গুরু।” পরে ভক্তগণকে লক্ষ্য করিয়া বলিলেন,-“এই মুকুন্দর প্রেম দগ্ধ সুবর্ণের সদৃশ নিৰ্ম্মল ও গৃঢ়। ইনি বাহিরে রাজবৈদ্য এবং অন্তরে কৃষ্ণপ্ৰেমিক ইনি একদিন উচ্চ রাজকীয় মঞ্চে আরোহণ করিয়া রাজার সািহত চিকিৎসার কথা কহিতে কহিতে রাজশিরোপরি ময়ুপুচ্ছের ছাত্ৰ দেখিয়া প্রেমাবেশে মঞ্চ হইতে ভূমিতলে পড়িয়া মূৰ্ছা! যান । রাজা ভাবিলেন, মুকুন্দের মরণ হইল। তিনি সত্বর মঞ্চ হইতে অবরোহণপূর্বক অনেক যত্নে ইহঁর চৈতন্তসম্পাদন করিলেন। সংজ্ঞালান্ডের পর ইহঁাকে জিজ্ঞাসা করিয়া জানিলেন, পতনে ইহার ব্যথা জন্মে নাই । তখন পুনশ্চ সবিস্ময়ে অকস্মাৎ পতনের কথা জিজ্ঞাসা করিলেন। ইতি উত্তর DBS DBuBDBD BBBD DBBDLSS BDDBDDS zB DBBD D DD DDB ইহাঁকে সিদ্ধপুরুষ বলিয়াই অবধারণ করিলেন। ইহঁর পুত্র রঘুনন্দনও ইচ্ছায়ই অনুরূপ। শ্ৰীকৃষ্ণের সেবাই রঘুনন্দনের কাৰ্য্য।” অনন্তর মুকুন্দকে বলিলেন,