পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৩৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫৬ শ্ৰীশ্ৰীগৌরসুন্দর V LLMMeeeMeeLMeS LLMe LLL SeeeSLLLL LLLLL LLLLLLLALEEALA SLLeee LL eAe LLLL LSLLLLLL LALMSLeMALLLLLSLLS ASLLA LAeSLLLL LLMLLLA0LL LeLSLLeLLLLL LLLLLLLALASLLMLA “উঠ, তুমি কৃষ্ণনাম করিয়াছ, অতএব কৃতাৰ্থ হইয়াছ ; তোমার নাম থাকিল, রামদাস।” যবনদিগের সমভিব্যাহারে বিজুলিখন নামে অপর একজন যুবা পুরুষ ছিলেন। তিনিই সঙ্গী যবনদিগের অধিনায়ক। তিনিও প্রভুর প্রভাবে সমাকৃষ্ট হইয়া তাঁহার চরণে আত্মসমৰ্পণ করিলেন। প্ৰভু তাহার মন্তকে চরণ দিয়া তাহাকে কৃতাৰ্থ করিলেন । র্তাহাদিগের সঙ্গে আবার অনেক যবন বৈষ্ণব হইলেন। র্তাহারা সকলে পাঠান বৈরাগী বলিয়া বিখ্যাত হইলেন। এইরূপে যবনদিগকে উদ্ধার করিয়া প্ৰভু সঙ্গীদিগকে লইয়া গমন করিতে লাগিলেন । র্তাহারা চলিতে চলিতে সোরোক্ষেত্রে আসিয়া গঙ্গা প্ৰাপ্ত হইয়া স্নান করিলেন । গঙ্গাতীরপথে কয়েকদিনের মধ্যেই প্ৰয়াগে উপনীত হইলেন। প্ৰভু ত্ৰিবেণীতে মকরে স্নান করিযী রাজপুত কৃষ্ণদাস ও মাথুর ব্ৰাহ্মণকে বিদায় দিলেন। স্বয়ং বলভদ্র ভট্টাচাৰ্য্য ও তৎসহচর কৃষ্ণদাস ব্ৰাহ্মণকে লইয়া দশ দিন পৰ্য্যন্ত প্ৰয়াগেই অবস্থিতি করিলেন। প্ৰয়াগেই রূপগোস্বামীর সহিত প্রভুর পুনর্মিলন হইল। " WNYYY/NA سمجھیMسمجھے محموسم سمجھیے^محل سمجھی রূপগোস্বামীর গৃহত্যাগ । প্রভুর সহিত রামকেলিতে মিলনের পর রূপগোস্বামী জ্যেষ্ঠ সনাতন গোস্বামীর সহিত বিষয়ত্যাগের পরামর্শ করিতে লাগিলেন। ইতিমধ্যে একদিন রাত্রিকালে গৌড়েশ্বরমহিষী গৌড়েশ্বরের অঙ্গের একস্থানে কোন একটি চিহ্ন দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “উহা কিসের চিহ্ন ?” গৌড়েশ্বর প্রথমতঃ উহা গোপন করিবার চেষ্টা করিলেন। পরে রাজ্ঞীর আগ্ৰহাতিশয় দেখিয়া বলিলেন,-“আলাউদ্দিন হোসেন সা যখন গৌড়ের রাজা ছিলেন, তখন আমি তাহার অধীনস্থ সুবুদ্ধি রায় নামক একজন হিন্দু জমীদারের অধীনে কৰ্ম্ম করিতাম। সুবুদ্ধি রায় আমাকে একটি জলাশয় খনন করাইবার ভার দেন। তিনি উক্ত কাৰ্য্যে আমার কোন একটি ছিদ্র পাইয়া আমাকে কশাঘাত করেন। ইহা সেই কশাঘাতের চিহ্ন।” শুনিয়াই রাজ্ঞী অগ্নিবৎ জলিয়া উঠিলেন এবং বলিলেন, “ঐ সুবুদ্ধি রায় কি এখনও জীবিত আছে ?” গৌড়েশ্বর বলিলেন, “হা, তিনি এখনও জীবিত আছেন। আলাউদ্দীন হােসেন সার রাজ্যচুতির সম্বন্ধে তিনি আমার একজন প্ৰধান সহায় এবং চিরদিনই আমার পোষণকৰ্ত্তা ছিলেন।” রাস্ত্ৰী বলিলেন, “এখনই সুবুদ্ধিরায়ের শিরশেছদনের আদেশ হউক।” গৌড়েশ্বর বলিলেন, “তাহা কখনই হইতে পারে না,