মধ্য-লীলা । vSSo যদ্রািপং তদভেদেন স্বরূপেণ বিরাজতে । আকৃত্যাদিভিরন্যাদৃক স তাদেকাত্মরূপক; ॥” লঘুভা। ১৪ । যে রূপ স্বয়ংরূপের সহিত অভেদে বিরাজিত হইয়াও আকৃত্যাদি দ্বারা অন্যাদৃশ অর্থাৎ অন্যের ন্যায় প্রকাশ পান, র্তাহাকেই তাদেকাত্মরূপ বলা যায়। এই তদেকাত্মরূপকে কায়বৃহ বলিলেও বলা যায়। শ্ৰীকৃষ্ণের মুখ্য প্ৰকাশকে কিন্তু কায়বুহ বলা যায় না ; কারণ, তাহার মুখ্যপ্রকাশ কোনপ্রকারেই ভেদবুদ্ধি উৎপাদন করেন না। তাদেকাত্মরূপ কায়বৃহের ন্যায় কোন না কোন অংশে ভেদপ্ৰতীতি উৎপাদন করিয়া থাকেন। শ্ৰীকৃষ্ণের মুখা প্ৰকাশ , কায়বুহ হইলে, তদর্শনে কায়বৃহনিৰ্ম্মাণকুশল নারদাদি ঋষিগণের বিস্ময় উৎপন্ন হইত না। শ্ৰীকৃষ্ণের গৌণপ্রকাশ বা বিলাসমূৰ্ত্তিসকল দর্শন করিয়া নারদাদি ঋষিগণের বিস্ময় জন্মিতে দেখা যায় না। তদেকাত্মরূপ আবার বিলাস ও স্বাংশ ভেদে দ্বিবিধ । বিলাসের লক্ষণ যথা ;- “স্বরূপমন্যাকারিং যৎ তম্ভ ভাতি বিলাসতঃ । প্ৰায়েণাত্মসমং শক্ত্য স বিলাসে নিগন্ততে।” লঘুভা।১৫।। যে রূপ লীলাবিশেষ সম্পাদনার্থ ভিন্নাকারে প্রকাশিত হইয়াও শক্তিতে প্রায়ই মূল রূপের তুল্য, তঁহাকেই বিলাস বলা যায়। “একই বিগ্ৰহ কিন্তু আকার হয় আন। অনেক প্ৰকাশ হয় বিলাস তার নাম ৷ যৈছে বলদেব পারব্যোমে নারায়ণ । हेषछ दांश्लद (थछाभां िनक्षई ”ि শ্ৰীকৃষ্ণ অনন্তরূপে প্ৰকাশ হইলেও, তাহার মূৰ্ত্তিভেদ স্বীকৃত হয় না। র্তাহার একই মূৰ্ত্তিতে অনন্ত মূৰ্ত্তির প্রকাশই স্বীকৃত হইয়া থাকে। তিনি অনন্ত প্ৰকাশে অনন্তমূৰ্ত্তি হয়েন না, তাহার এক মূৰ্ত্তিই অনন্তমূৰ্ত্তিতে দৃষ্ট হয়েন। তাহার একই মূৰ্ত্তিতে বিবিধ আকার, বিবিধ বৰ্ণ, বিবিধ অস্ত্র, বিবিধ বেশ ও বিবিধ ভাবাদি দৃষ্ট হয় এবং বিবিধ নাম শ্রত হয়। তন্মধ্যে স্বয়ংরূপে গোপবেশ ও গোপাভিমান এবং বিলাসাদিতে ক্ষত্ৰিয়াদিবেশ ও ক্ষত্ৰিয়াদি অভিমান হইয়া থাকে । স্বয়ংরিরূপে যাদৃশ সৌন্দৰ্য্য, ঐশ্বৰ্য্য, মাধুৰ্য্য ও বৈদগ্ধা অভিব্যক্ত হয়, বিলাসাদিতে তাদৃশ BDS SBDBDB DDD DDSS SBDBBBB BDDB BDD ক্ষোভ জন্মিয় থাকে । শ্ৰীকৃষ্ণের বিলাস গোলোকে বলদেব, মথুরায় বাসুদেব ও সঙ্কর্ষণ, দ্বারকায়
